লরি মালিক সমিতির ট্রাক ধর্মঘট, সীমান্তে বাণিজ্যে প্রভাব
নিউজডেস্ক- ঘোজাডাঙ্গা লরি মালিক সমিতির ট্রাক ধর্মঘট পড়লো তিন দিনে। লরি মালিক সমিতির বসিরহাট মহকুমার প্রায় সাড়ে চার হাজার থেকে ৫ হাজার পণ্যবাহী ট্রাক আছে। যা প্রতিদিন ভারত-বাংলাদেশ, ঘোজাডাঙ্গা সীমান্ত দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি কাজে লাগানো হতো। গত তিনদিন ধরে রীতিমতো মঞ্চ বেঁধে মালিক ও শ্রমিকরা চালক খালাসী ধর্মঘটে বসেছে। এই সমিতি। একদিকে ট্রাকচালক খালাসী অন্যদিকে মালিকপক্ষ ঘোজাডাঙা সীমান্তে ধর্মঘট শুরু করেছে। তাদের মূল দাবি পণ্যবাহী ট্রাকের মধ্যে ছিল পাথর, শীল, লোহার রড, খোল, হলুদ, এই পণ্যবাহী জিনিস গুলি যে ট্রেকে করে এপার থেকে ওপারে নিয়ে যাওয়া হয় সেই মালের ভাড়া টন দিচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা, তার জন্য ট্রাক মালিক খতির সন্মুখীন হতে হচ্ছে, যার জন্য এই ধমঘট। ট্রাক মালিক দের দাবি কম পক্ষে ২০০ টাকা টন দিতে হবে, তা না হলে ট্রাক মালিকরা ট্রাক চালাতে পারবে না ।ঘোজাডাঙ্গা লরি মালিক সমিতির সম্পাদক রবিউল ইসলাম গাজী ও সভাপতি মিহির ঘোষ বলেন। সেই বরাদ্দ ৩০ টাকা থেকে ২০০ টাকা করতে হবে না হলে তারা আর ট্রাক চালাবেন না কারণ ক্ষতিপূরণের বরাদ্দ অনেক বেড়ে গেছে যার ফলে সীমান্তবানিজ্য প্রভাব পড়েছে। ঘোজাডাঙা সীমান্তে আমদানি-রপ্তানি চালু থাকলেও ।কিন্তু ব্যবসায় ক্ষতি হচ্ছে কোটি কোটি টাকা। এর ফলে একদিকে যেমন ছোট ব্যবসায়ী থেকে বড় ব্যবসায়ী চা দোকান থেকে হোটেলের ব্যাবসা সব রকম ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। লরি মালিক সমিতির ধর্মঘট এর ফলে। বিপন্ন হচ্ছে ট্রাক সঙ্গে যুক্ত থাকা চালক খালাসী ও তার পরিবার ।রুজি রোজগার হারিয়ে ধর্মঘটে পথে ট্রাক মালিকরা।