বিভিন্ন সবজির উপকারিতা
১। তেতো সবজি যেমন করলা , তেতো পাটশাক এগুলি খাবারের রুচি বৃদ্ধি করে , মেদ কমায়৷ খাওয়ার শুরুতে তেতো খাবার খেলে মুখের লালা ক্ষরণ হয়ে শ্বেতসার ভাঙে। এর ফলে হজম হয় তাড়াতাড়ি।
২। নিমগাছের কচি পাতা ভেজে খেলে চুলকানি কমে ও কৃমি রোধ হয়৷
৩। আলু ও টমেটো প্যান্টোথেনিক এসিড
সম্পন্ন । তাই এগুলো খেলে হাতের ও পায়ের তালুর জ্বালা থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া যায়৷
৪। রাতকানা রোগ, হাড় এবং দাঁতের জন্য গাঢ় সবুজ এবং হলুদ শাকসবজি অনেক উপকারি৷
৫। পালংশাক, বাঁধাকপি, ফুলকপি এগুলো রক্তে প্রোথ্রোথিন সৃষ্টি করে৷
৬। কচুর শাক, লালশাক, পালংশাক, বিট, লেটুসপাতা রক্তস্বল্পতা দূর করতে খুব উপকারী৷
৭। গ্রীষ্মকালীন সবজি যেমন ঝিঙে, চিচিঙ্গা, ধুন্দল, চালকুমড়ায় বেশী পরিমানে জল থাকে। তাই শরীরকে শীতল এবং সুস্থ রাখার ক্ষেত্রে এসবের গুরুত্ব অপরিসীম।
৮। গেঁটেবাত হলে শিম, মটরশুঁটি, বরবটি, পালংশাক, ফুলকপি ইত্যাদি যতটা পারবেন এড়িয়ে চলুন। কারন
এগুলোতে পিউরিন বেশী থাকে৷
৯। আমবাত হলে ওল, বেগুন বর্জন করতে হবে৷
১০। আঁশযুক্ত সবজিতে সেলুলোজ দুষ্পাচ্য। তাই এগুলো হজমের ব্যাঘাত করে। ডায়রিয়া হলে এগুলো খাওয়া একেবারেই উচিত নয়৷