সমস্ত জল্পনা উড়িয়ে সামনে এলো নুসরাতের বেবি বাম্পের ছবি
নিউজ ডেস্ক: বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি জিনিস চলছে, তা হলো নুসরাত এবং নিখিলের বৈবাহিক তরজা। নুসরাত বলছে যে, তিনি নিখিলকে আইনত বিয়ে করেননি। তিনি নিখিলের সঙ্গে ছিলেন লিভইনে। তাহলে প্রশ্ন হল সোশ্যাল মিডিয়ায় আসা তাদের বিয়ের ছবি পুরোটাই ছিল নাটক। এরইমধ্যে সামনে এলো নুসরাতের বেবি বাম্প এর ছবি। ছবিতে দেখা গিয়েছে সাদা গাউন ও হালকা লিপস্টিক পরে দাঁড়িয়ে হাসছেন নুসরত। ঢিলে পোষাকের মধ্যে দিয়েও স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছে তাঁর বেবি বাম্প। ছবিতে রয়েছে টলিউডের আরও দুই অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায় ও তনুশ্রী চক্রবর্তীও।
অন্যদিকে গতকাল নুসরাতের বিবৃতির পাল্টা অভিযোগ করেছিলেন নিখিল জৈন তিনি জানিয়েছিলেন, ২০১৯-র জুনে তুরস্কে গিয়ে নুসরতকে বিয়ে করেছিলাম। তারপর কলকাতায় ফিরে রিসেপশন। স্বামী-স্ত্রীর হিসেবেই আমরা একসঙ্গে ছিলাম। কিন্তু অল্প দিনের মধ্যেই নুসরতের আচরণ বদলে গিয়েছিল। ২০২০-র অগাস্টে একটি ফিল্মের শ্যুটিংয়ের সময় নুসরতের আচরণ বদলাতে থাকে। কেন হঠাৎ আমার প্রতি আচরণ বদলে যায়, সে কথা বলতে পারবে নুসরতই। বারবার বলা সত্ত্বেও বিয়ের রেজিস্ট্রেশন এড়িয়ে গিয়েছিল নুসরত। নুসরতের বাইরে যাওয়া নিয়ে নানা তথ্য সামনে আসতে শুরু করে। নুসরত সম্পর্কে নানা খবর আসার পরেই নিজেকে প্রতারিত মনে হতে থাকে আমার। ২০২০-র ৫ নভেম্বর সমস্ত দামি জিনিস নিয়ে বেরিয়ে যায় নুসরত। বাড়ি ছাড়ার পরে নুসরতের বাকি দামি জিনিস, আইটি রিটার্নের নথি পাঠানো হয়। সমস্ত জিনিস, কাগজপত্র নিয়ে বালিগঞ্জের ফ্ল্যাটে চলে যায় নুসরত। তারপর থেকে আমরা আর একসঙ্গে থাকিনি। বিয়ের পর বিপুল পরিমাণ গৃহঋণের ভার এড়াতে টাকা চেয়েছিল নুসরত। পারিবারিক অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা দিয়েছিলাম। সেই টাকার অনেকটা এখনও বকেয়া আছে। টাকা, গয়না নিয়ে যা অভিযোগ করেছেন নুসরত, তা অসত্য।