দক্ষিণ দিনাজপুরে অবাধে চলছে রাসায়নিক সারের কালোবাজারি
বালুরঘাট ; কৃষি বিল নিয়ে কৃষকদের আন্দোলোন ও সেই বিল প্রত্যাহার করা নিয়ে সংসদ থেকে দেশ সরগরম। তখন উল্টো দিকে এক শ্রেনীর কালোবাজারির সার বিক্রেতাদের দ্বারা মোটা অঙ্কের টাকার কালোবাজারি শিকার হচ্ছে কৃষকরা ।
এমনি এক চিত্র ধরা পড়লো দক্ষিন দিনাজপুর জেলার বেশ কিছু ব্লকে অবাধে চলা কৃষি কাজের ব্যবহারিত রাসায়নিক সারের কালোবাজারির চিত্র।
যদিও কৃষি দফতর সূত্রের বক্তব্য কেন্দ্রীয় সরকার সঠিকভাবে সময় মত পর্যাপ্ত সার সরবরাহ করছেনা সেই কারণে কিছুটা হলেও পটাশের আমদানি কমেছে এই রাজ্য।যার দরুন এওরকম ঘটনা ঘটে থাকতে পারে। পাশাপাশি এই বিষয়ে কৃষি আধিকারিকের দাবি বিষয় টি তারা দেখছেন ইতিমধ্যেই তারা ২৪ জনের আধিকারিকের একটি টিম করেছেন।সেই টিম জেলার মোট আটটি ব্লক এ সমস্ত রকমের সারের ডিলারদের কাছে গিয়ে তাদের স্টক মিলিয়ে দেখছেন। যদি কেউ প্রয়োজনের অতিরিক্ত মূল্য নিলে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান।
জানাগেছে শীতের শুরুতে সরষের চাষ করতে হিম সিম খেতে হচ্ছে কৃষকদের। কোনো এক অজানা কারনে গত কয়েক মাস ধরেই রাসায়নিক সারের কালোবাজারি কারণে পটাশ এর প্রতি বসথ্যার বর্তমান দাম আনুমানিক ১৭০০ থেকে ১৮০০ টাকা যা পূর্বে ছিল ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।, এছাড়া সুফলার দাম বেড়েছে ১০০০ টাকা প্রতি প্যাকেটে। বর্তমান এই পরিস্থিতে মাথায় হাত পড়েছে কৃষকদের। তাদের দাবি সরকারি মূল্য ধার্য থাকলেও কালোবাজারি হচ্ছে গোটা জেলা জুড়ে। এ কারণে তারা রবিশস্যের আবাদ করতে কিছুটা অসুবিধের মধ্যে পড়েছেন। যদিও এই বিষয় ক্যামেরার সামনে সার ব্যবসায়ী মহল মুখ খুলতে নারাজ।
তিনি জানান সরকার এবং বিভিন্ন কোম্পানির কিছু ভুল বিভ্রান্তির কারণে। সঠিক পরিমাণমতো সার না পাওয়ায় এই সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে সকলকে।