রক্তাক্ত রামপুরহাট
নিউজ ডেস্ক মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের নির্দেশে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন রামপুরহাটের বিধায়ক আশিষ ব্যানার্জি ঘটনাস্থলে বীরভূমের পুলিস সুপার।রামপুরহাটের ঘটনায় রাজনৈতিক অভিসন্ধির কথা খারিজ করে দিলেন বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মন্ডল
তিনি বলেন,”১২টার সময় আগুন লেগেছে।
পূর্বপাড়া ও পশ্চিমপাড়ার মধ্যে কোনও রাজনৈতিক বিবাদ নেই। বিজেপি ফালতু কথা বলছে।”
ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যাচ্ছেন ফিরহাদ হাকিম।
কী করে আগুন? খতিয়ে দেখছে পুলিস। সত্যিই কি অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছিল? কে আগুন ধরিয়েছিল? এক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য হতে চলেছে প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ান। ঘটনাস্থলে যাচ্ছে ফরেন্সিক টিমও। পুলিসের একাংশ দাবি করে, কোনও সিলিন্ডার বিস্ফোরণ বা শর্ট সার্কিটের ঘটনাও ঘটে থাকতে পারে।
আজ সকাল থেকে আগুনে ভস্মীভূত বাড়িগুলি থেকে অগ্নিদগ্ধ ৭টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। উপপ্রধান খুনের পর থেকেই অগ্নিগর্ভ রামপুরহাট। তৃণমূল উপপ্রধান খুন ও একাধিক বাড়িতে আগুন, এই দুটি ঘটনার মধ্যে যোগসূত্র আছে বলে প্রাথমিকভাবে অনুমান।
৪ জন ২টো বাইকে করে আসে। বাইক দাঁড় করিয়েই বাইকে বসে থাকা ভাদু শেখকে উদ্দেশ করে বোমা ছোঁড়ে। বোমা লাগতেই ভাদু শেখ বাইক থেকে পড়ে যান। ৩ রাউন্ড গুলিও চালায় দুষ্কৃতীরা। বললেন প্রত্যক্ষদর্শী। রাজনৈতিক খুন না ব্যবসায়িক শত্রুতা? খুনের কারণ এখনও স্পষ্ট নয়
তবে পুরো এলাকা অগ্নিগর্ভ হয়ে রয়েছে। ঘটনাস্থলে রয়েছে বিশাল পুলিস বাহিনী। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা চলছে। কলকাতা থেকেও ঘটনাস্থলে যাচ্ছে সিআইডি-র টিম। একইসঙ্গে কে বা কারা উপপ্রধানকে খুন করল, তা নিয়েও তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। তবে পুরো ঘটনা ঘিরেই ধোঁয়াশা রয়েছে। এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়েছে এই ঘটনায়।