অত্যন্ত দুর্গম এলাকায় ঘটেছে এই বিমান দুর্ঘটনা
নিউজ ডেস্ক অত্যন্ত দুর্গম এলাকায় ঘটেছে দুর্ঘটনা। তাই সেই এলাকায় পৌঁছনোই সম্ভব হয়নি দীর্ঘক্ষণ। তবে সোমবার ভোরে সমস্ত প্রতিকূলতা পেরিয়ে অকুস্থলে পৌঁছে গেছেন উদ্ধারকারী দল। কিন্তু পৌঁছেে একরকম দিশেহারা তাঁরা। একাধিক মৃতদেহ প্রায় চেনাই যাচ্ছে না। নেপালে ভেঙে পড়া যাত্রীবাহী বিমানে ছিলেন ৪ ভারতীয়।
নেপালের মাঝ আকাশ থেকে আচমকাই এদিন নিখোঁজ হয়ে যায় তারা এয়ার সংস্থার বিমানটি। চার জন ভারতীয় সহ সর্বমোট 22 জন যাত্রীবাহী বিমানের সাথে এদিন সকালেই যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এয়ারক্রাফট অথরিটির।
জানা গিয়েছে, এদিন কোবান গ্রামের বাসিন্দারা এই যাত্রীবাহী বিমানটিকে লামচা নদীর মুখে মনোপাথি হিমালের নিকট ভেঙে পড়তে দেখে এবং এরপর সেনাকে খবর দেওয়া হয়। বর্তমানে সেনাপ্রধান বলেন, “গ্রামবাসীর তরফ থেকে আমাদের খবর দেওয়ার পর ঘটনাস্থলে পৌঁছেছি আমরা। এবার উদ্ধারকার্য শুরু করা হবে।”
প্রসঙ্গত, পোখরা থেকে এদিন মোট 22 জন যাত্রীকে নিয়ে জমসনের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে তারা এয়ার সংস্থার বিমানটি। সকাল 9 টা 55 মিনিটে টেক অফ করার পরে আচমকাই মাঝ আকাশে গিয়ে এয়ারক্রাফট অথরিটির সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন হয়ে যায় বিমানটির। যাত্রীদের তালিকায় চার জন ভারতীয়, তিন জন জাপানি নাগরিক এবং বাকিরা নেপালবাসী ছিলো বলেও জানা যায়।