দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের বরখাস্ত করার দাবিতে পথে নেমে বিক্ষোভ ছাত্র পরিষদের
নিউজ ডেস্ক::দুর্নীতিগ্রস্ত নেতাদের অবিলম্বে বরখাস্ত করার দাবিতে এবং মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের দাবীতে আজ পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য ছাত্র পরিষদের সভাপতি সৌরভ প্রসাদের নেতৃত্বে বঞ্চিত হবু শিক্ষকদের বিচার চেয়ে কলেজস্ট্রীট চত্তরে এক বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়।
এদিনের এই কর্মসূচীতে রাজ্যের প্রাক্তণ শিক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমান শিল্পমন্ত্রী SSC দুর্নীতিতে ইডির হাতে গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন তার কুশ পুত্তলিকা দাহ করার পাশাপাশি প্রতীকি নকল টাকার বৃষ্টিও করানো হয়। এই কর্মসূচীর জেরে কলেজস্ট্রীট চত্তরে যানজট সৃষ্টি হয় ফলে পুলিশের সাথে ছাত্র পরিষদ নেতৃত্ব বচসায় জড়িয়ে পরে। প্রায় ১ঘন্টা অবস্থান চলার পরে অফিস ফিরত নিত্য যাত্রীদের কথা ভেবে অবস্থান বিক্ষোভ তুলে নেওয়া হয়।
উপস্থিত ছিলেন রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ, কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতি দেবজ্যোতি দাস, নদীয়া জেলা ছাত্র পরিষদ সভাপতি অরিন্দম গোস্বামী, সাধারণ সম্পাদক বিমান মণ্ডল, রাজ্য সম্পাদক অরিজিৎ চক্রবর্তী, শাক্যদীপ বসু , সোস্যাল মিডিয়া চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সহ ছাত্র পরিষদ কর্মীবৃন্দরা।
এর আগেও এই বিষয় নিয়ে পথে নেমেছে তাঁরা। হবু শিক্ষকদের বিচার চেয়ে দুপুর ৩টায় কলেজস্ট্রীট চত্ত্বরে এক বিক্ষোভ প্রদর্শন করা হয়। এদিনের এই কর্মসূচীতে রাজ্যের প্রাক্তণ শিক্ষামন্ত্রী তথা বর্তমান শিল্পমন্ত্রী SSC দুর্নীতিতে ইডির হাতে গ্রেপ্তারের পরিপ্রেক্ষিতে এদিন তার কুশ পুত্তলিকা দাহ করার পাশাপাশি প্রতীকি নকল টাকার বৃষ্টিও করানো হয়।এই বিক্ষোভে উপস্থিত ছিলেন, রাজ্য সভাপতি সৌরভ প্রসাদ, কলকাতা জেলা ছাত্র পরিষদের সভাপতি দেবজ্যোতি দাস, নদীয়া জেলা ছাত্র পরিষদ সভাপতি অরিন্দম গোস্বামী, সাধারণ সম্পাদক বিমান মণ্ডল, রাজ্য সম্পাদক অরিজিৎ চক্রবর্তী, শাক্যদীপ বসু , সোস্যাল মিডিয়া চেয়ারম্যান ফারুক আহমেদ সহ ছাত্র পরিষদ কর্মীবৃন্দরা।
দুর্নীতি’র সঙ্গে কোনও আপোস নয়। তা সেই যতবড়ই নেতা হোক না কেন। দল ব্যবস্থা নেবেই। আর এরপরেই তৃণমূলের সবথেকে অপসারিত করা হল পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে। তৃণমূল মহাসচিব সহ পাঁচটি পদে ছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সব পদ থেকেই অপসারণ বলে জানিয়েছেন অভিষেক। তদন্ত যতদিন চলবে ততদিন দল থেকে সাসপেন্ড থাকবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
এদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আবার চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে আগামীকাল কথা বলবেন বলে জানিয়েছেন। দলের ভাবমূর্তিতে চরম আঘাত পড়েছে। সেখান থেকে কীভাবে সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব নেওয়া যায় সেই কাজ করতেই তিনি যাচ্ছেন সেখানে। কী কথা হয় চাকরি প্রার্থীদের সঙ্গে এখন সেটাই দেখার।