মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ-সুতি রুটে কীভাবে কেষ্টর হত গরুপাচার?

0 0
Read Time:1 Minute, 54 Second

নিউজ ডেস্ক::চিরকুট লিখে গরুপাচার করা হত মুর্শিদাবাদ সীমান্ত দিয়ে। এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য হতে এসেছে ইডির। কোন ব্যাচ কোন রুটে যাবে তার জন্য থাকত চিরকুট সিস্টেম। অর্থাৎ ছোট্ট একটা কাগজের টুকরোয় থাকত বিশেষ স্ট্যাম্প। সেই টিরকুট যাতে িনরাপদে এজেন্ট মারফত কাস্টমারের কাছে যায় তার জন্য এই কাগজের ব্যবহার করা হত। তার জন্য ২০ টাকা থেকে একশো টাকা রেট দেয়া হত এজেন্টদের। 

মুর্শিদাবাদের রঘুনাথগঞ্জ-সুতি সীমান্তকে গরুপাচারের সেফ করিডর হিসেবে ব্যবহার করা হত। সীমান্তে প্রহরারত বিএসএফ জওয়ান থেকে অফিসার সকলের টাকার ভাগ থাকত। গরু পিছু একশো টাকা করে পেতেন তাঁরা। কোথাও কোথাও আবার ক্রেেন সাহায্যে সীমান্তের ওপারে পাঠিয়ে দেওয়া হত গরু। কাকভোরেই এই সব ঘটনা ঘটােনা হত। তাতে পুলিশের বড় ভূমিকা ছিল। কোন পথে গরু পাচার হবে তার সব তথ্য থাকত পুলিশের হাতে। সেকারণেই রঘুনাথপুর এবং সুতি থানা সিবিআইয়ের ব়্যাডারে রয়েছে। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিযোগ করেছিলেন পুলিশের থানা গুলোর কাছে সব তথ্য থাকত। তার পরেও কোনো এক বিশেষ প্রভাবশালীর মদতে চুপ করে থাকতেন তাঁরা।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!