নেতাজির মৃত্যু অস্বীকার শরৎ বসুর, নেপথ্যে ঘড়ি রহস্য
নিউজ ডেস্ক : বীর বিপ্লবী নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু সমগ্র ভারতবাসীর কাছে অনুপ্রেরণা। তিনি দেশনায়ক নামে খ্যাত তার আদর্শে আদর্শিত বহু ভারত সন্তান। তবে এই বীর বিপ্লবী দেশনায়কের মৃত্যু রহস্য নিয়ে আজও চলে জল্পনা। কেউ মনে করেন সেদিন বিমান দুর্ঘটনায় তিনি মারা যান,আবার কারোর মতে তিনি বেঁচে আছেন আজও। তার রহস্য মৃত্যু নিয়ে মানুষের মনে জল্পনা,আলোচনা,সমালোচনার পরেও আজও বিতর্ক রয়ে গেছে।
নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর দাদা ছিলেন বঙ্গ বিপ্লবী শরৎচন্দ্র বসু। নেতাজি এবং তার সম্পর্ক ছিল অত্যন্ত নিবিড় এবং স্নেহশীল। মূলত তার দাদাকে দেখে অনুপ্রাণিত হয়েই তিনি নিজেকে দেশপ্রেমে আত্মনিয়োগ করেন।
বিমান দুর্ঘটনার পর তার দাদা শরৎচন্দ্র বসু কখনোই বিশ্বাস করতে চাননি যে নেতাজীর মৃত্যু হয়েছে। তিনি নেতাজীর বিশ্বস্ত সঙ্গী হাবিবুর রহমানকে রীতিমত প্রশ্ন মানে জর্জরিত করেছিলেন। তাকে রীতিমতো জেরা করেন তিনি ফলও তো হাবিবুর জানিয়েছিলেন তিনি নাকি আপ্রাণ চেষ্টা করেছিলেন নেতাজিকে আগুনের হাত থেকে বাঁচানোর এর ফলে নাকি তার হাতের অধিকাংশ পুড়ে যায়।
তবে তার হাতে সেরকম গুরুতর পোড়া দাগ দেখা যায়নি বলে জানা যায়। পরে ঘড়িটি ল্যাবরেটরীতে টেস্ট করে দেখা যায় ঘড়ির বেল্টের ফোড়া দাগ এসিড থেকে সৃষ্ট। অথচ সেই ঘড়িটি আদৌ নেতাজির কিনা তারও কোন যথাযথ সঠিক প্রমাণ পাওয়া যায়নি।