নিউজ ডেস্ক ::জানা গেছে, বৈকন্ঠপুর জঙ্গল সংলগ্ন তিস্তা নদীর যেই বিস্তীর্ণ চর এলাকা রয়েছে সেখানে চাষবাস করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। আর ওই জমি গুলিতে প্রায় প্রতিদিন হাতির যাতায়াত রয়েছে। জমির পাশাপাশি গ্রামে ঢুকে পড়ে হাতি। তাই হাতির হামলা থেকে বাঁচতে ও ফসল বাঁচাতে জমির বেড়াতে বিদ্যুৎ সংযোগ করে রাখে অনেকেই। এই মৃত্যু সেই জাতীয় ঘটনা কি-না তা জানতে তদন্ত শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। কারণ ইতিমধ্যে মৃত হাতির দেহে এমন কিছু ক্ষত পাওয়া গেছে যা সাধারণত বিদ্যুৎপৃষ্ঠ হয়েই হয়।
সোমবার সকালেই বৈকন্ঠপুর জঙ্গল লাগোয়া গজল ডোবা সংলগ্ন তিস্তার চরের দধিয়া গ্রামের একটি চাষের জমিতে একটি হাতির মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর দেওয়া হয় বনদপ্তরে। বনদপ্তরের আধিকারিকরা দ্রুত চলে আসেন। ঘটনার তদন্ত শুরু করেন। জানা গিয়েছে, বৈকন্ঠপুর জঙ্গল সংলগ্ন তিস্তা নদীর যেই বিস্তীর্ণ চর এলাকা রয়েছে সেখানে চাষবাস করেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তবে এই বিষয়ে এখনও বনদপ্তরের পক্ষ থেকে কিছু জানানো হয় নি।