নিউজ ডেস্ক ::মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে সোমবার জাঁক-জমক-জমকালো কার্নিভাল অনুষ্ঠিত হলো মেদিনীপুরে। সোমবার সন্ধ্যায় মেদিনীপুর শহরের বটতলা থেকে গোলকুঁয়াচক পর্যন্ত এলাকা জুড়ে আলপনা দিয়ে সাজিয়ে তোলা হয়। মেদিনীপুরের ১৭ টি পুজো কমিটির সদস্যরা এতে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন। উপস্থিত সেচমন্ত্রী মানস ভুইঁয়া জানান, এটাই বাংলার সংস্কৃতি। এখানে ধর্ম যার যার, উৎসব সবার। সকলে এই উৎসবের আনন্দে মেতে ওঠেন। মুখ্যমন্ত্রীর নেতৃত্বে প্রশাসন যেভাবে বন্যা পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছেন সেভাবেই উৎসবে পূজো কমিটি থেকে দর্শনার্থীদের সুবিধার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। উপস্থিত ছিলেন সাংসদ জুন মালিয়া, জেলার বিধায়করা, জেলা শাসক, পুলিশ সুপার, মেদিনীপুর পুরসভার চেয়ারম্যান সৌমেন খান। সঞ্চালনায় ছিলেন জেলা তথ্য ও সংস্কৃতি আধিকারিক বরুণ মন্ডল।
সোমবার মেদিনীপুর জেলা পূজো কার্নিভালে যোগদান করতে এসে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বলেন এটাই বাংলা। এখানে উৎসবের কার্নিভাল হবে। পাশাপাশি জুনিয়র ডাক্তার দের আন্দোলন ও চলছে। সোমবার রাতে মেদিনীপুর শহরে বটতলা এলাকায় পুজোর কার্নিভাল অনুষ্ঠানে যোগ দিতে এসে মেদিনীপুরের সাংসদ জুন মালিয়া জানান, তিনি যেমন পূজো উদ্যোক্তাদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন তেমনি নির্যাতিতার বিচারও হবে। তবে তিনি মনে করিয়ে দেন, এখানে গরিব মানুষের সংখ্যা বেশি। সবাই নার্সিং হোমে যেতে পারবেন না তাই ডাক্তার দের মানবিক মূল্যবোধ থেকে বিষয়টি দেখতে হবে। খুবই সুন্দরভাবে সম্পন্ন হলো মেদিনীপুরের কার্নিভাল।