নিউজ ডেস্ক ::এবারের ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’। তার নাম দিয়েছে কাতার। দানার অর্থ মুক্ত। কিন্তু, কোথা দিয়ে এটি স্থলভাগে ঢুকবে, কোন জায়গায় ল্যান্ডফল হবে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে বাংলা-ওড়িশার উপকূলের কোথাও হতে পারে ল্যান্ডফল। স্বাভাবিক কারণেই শঙ্কিত আবহাওয়া অফিস। ঝড়ের তান্ডব কতটা হতে পারে তাও পরিষ্কার হয় নি। আবহাওয়া দফতর বলছে, আগামী ২৪ ঘণ্টায় নিম্নচাপ সৃষ্টি হবে বঙ্গোপসাগরে। আগামী ২৪ ঘণ্টায় সেই নিম্নচাপ আরও শক্তি বাড়াবে। ২৩ তারিখের মধ্যে তা ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হবে। ফলে উপকূলবর্তী জেলাগুলোতে যথেষ্ট ভয়ের কারণ আছে। ইতিমধ্যে সতর্ক বার্তা প্রকাশ করা হয়েছে।
দুই ২৪ পরগনা ও দুই মেদিনীপুরকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ২৩ তারিখ থেকে ২৬ তারিখের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গে ভারী বৃষ্টির সতর্কতা জারি করেছে আবহাওয়া দফতর। উপকূলে থাকবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া। উত্তাল থাকবে সমুদ্র। সে কারণেই মৎসজীবীদের গভীর সমুগ্রে যাওয়ার ক্ষেত্রে জারি করা হয়েছে নিষেধাজ্ঞা। প্রসঙ্গত, অক্টোবর-নভেম্বরে বিগত কয়েক বছরে একাধিক ঘূর্ণিঝড়ের ছবি দেখা গিয়েছে। মূলত বিশ্বের তাপমাত্রা বেড়ে যাওয়ার কারণে ও এল নিনোর প্রভাবে এই দুই মাসে হঠাৎ করে সাইক্লোনের উদ্ভিব হয়।