নিউজ ডেস্ক ::ভারত ও চিনের সম্পর্ক বহু বছর ধরেই বেশ তিক্ত। মাঝে বার বার করে ভারত সম্পর্কে মধুরতা আনার চেষ্টা করলেও লাল ফৌজের ঔদ্ধত্বের জন্য সেই মধুরতা আসে নি। ২০১৯ সালের পর এই প্রথমবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন দুই রাষ্ট্রপ্রধান। রাশিয়ায় ব্রিকস সামিট চলাকালীনই হল এই বৈঠক। উল্লেখ্য, দিনকয়েক আগে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখায় টহলদারি নিয়ে একমত হয়েছে ভারত এবং চিন। তার পরে দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানের দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বরফ গলার ইঙ্গিত দেখছে আন্তর্জাতিক মহল। তবে ভারত বিশ্বে বার বার করে শান্তির বাণী প্রচার করায় এবার হয়তো সম্পর্কে কিছুটা মাধুর্য আসবে।
আসল সমস্যা দুটো – অরুণাচলের গালওয়ান সীমান্তের সমস্যা – যেখানে বার বার করে চিনা সেনারা ঢুকে পড়ছে। আর দ্বিতীয় সমস্যা তিব্বত নিয়ে চিনের অবস্থান। তিব্বত স্বাধীন রাষ্ট্র। কিন্তু চিন তা মানতে রাজি না। আবার ভারতে পাকিস্তানপন্থী সন্ত্রাসবাদীদের হামলার পিছনে চিনের মৃদু সমর্থন আছে – এমন অভিযোগ কুটনৈতিক মহল করেন। এখন এই রাষ্ট্রনেতার বৈঠকের পরে তাঁরা শান্তির বার্তা দেয় কিনা সেদিকে সকলের লক্ষ।