নিউজ ডেস্ক ::দানার প্রভাব কাটিয়ে উঠেছে বাংলা ও ওড়িশা। তবে দানা রেখে গেছে অনেক ধ্বংসের ছবি। প্রচুর গাছ পড়েছে, বিপুল ক্ষতি হয়েছে কৃষির। সেই পরিস্থিতিতে আলিপুর আবহাওয়া দপ্তর প্রকাশ করলো রবিবারের ফোরকাস্ট।
হাওয়া অফিস জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রভাব অনেকাংশে কমেছে। তবে এর প্রভাব এখনও ওড়িশা, পশ্চিমবঙ্গ, ঝাড়খণ্ড এবং বিহারে রয়েছে। রবিবারও ওড়িশা ও পশ্চিমবঙ্গের কিছু জায়গায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ঘূর্ণিঝড়ের কারণে এসব এলাকায় তাপমাত্রা কমেছে। বাতাসে হৈমন্তিক প্রভাব বেশ স্পষ্ট। সকালের দিকে একটা মৃদু শীতল হাওয়া বইছে। ঘূর্ণিঝড় ‘দানা’র প্রকোপে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশা-সহ উপকূলীয় অঞ্চলে ভারী বৃষ্টিপাত হয়েছে। ঝড়ের প্রভাব দেখা গেছে ঝাড়খণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ, তামিলনাড়ু, কেরালা ও পশ্চিমবঙ্গে। আবহাওয়া দপ্তর জানাচ্ছে, এই দানা শীতকে টেনে আনছে। ঘূর্ণিঝড় দানার কারণে পশ্চিমবঙ্গ ও ওড়িশার পূর্ব উপকূলে হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এর প্রভাব পড়েছে বিহার ও ঝাড়খণ্ডেও। তবে এখনই এখানে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। রবিবার এসব এলাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকতে পারে। আজ বাঙলা ও ঝাড়খন্ডে মৃদু বৃষ্টি হতে পারে। দক্ষিণবঙ্গের কোনো কোনো জেলায় হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে।
অন্যদিকে উত্তরবঙ্গে তেমন কোনো বৃষ্টির পূর্বাভাস না থাকলেও পাহাড়ে দু’য়েক পশাল হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। তাপমাত্রা অনেকটা কমা শুরু করেছে।