নিউজ ডেস্ক ::গতানুগতিক ফুচকা নয়। একদম অভিনব ফুচকা। স্বাদে ও সাইজে চমকে দেওয়ার মতো। আপনাকে বেশি দূরে যেতে হবে না। ব্যান্ডেল চার্চের পিছনে রয়েছে তার ফুচকার দোকান। সেখানেই মা ও ছেলের দোকান। রাজার ফুচকায় রয়েছে এক বিশেষত্ব। এখানকার ফুচকা যেমন সুস্বাদু, তেমনই পেল্লাই সাইজ। সহজেই চার্চে আসা পর্যটকদের নজরে পড়ছে এই ফুচকা। সকলে হয়তো কিনছেন না কিন্তু ছবি তুলতেও ছাড়ছেন না।
ব্যান্ডেলের কেওটা সংহতি পল্লির বাসিন্দা বছর ২৯-এর যুবক, রাজা ঢালি। চার্চের পিছনে রয়েছে তার ফুচকার দোকান। সেখানেই মা ও ছেলের দোকান। রাজার ফুচকায় রয়েছে এক বিশেষত্ব। এখানকার ফুচকা যেমন সুস্বাদু, তেমনই পেল্লাই সাইজ। সহজেই চার্চে আসা পর্যটকদের নজরে পড়ছে এই ফুচকা। কেউ আবার দাঁড়িয়ে সেলফি তুলছেন বিরাট এই ফুচকার সঙ্গে। তবে অনেকেই আছেন যারা বড় ফুচকার থেকে ছোট ফুচকার দিকেই বেশি ঝুঁকছেন। ছোট ফুচকা যেখানে ১০ টাকায় ৪টি পাওয়া যাচ্ছে। সেখানে একটি বড় ফুচকার দাম ৭০ থেকে ৮০ টাকা! যদি চাটনি বা দই ফুচকা হয় তাহলে তার দাম প্রায় ১০০ টাকা পড়বে। উল্লেখ্য, দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে চার্চের পিছনে ফুচকার ব্যবসা করতেন রবিন ঢালি। ২০১৮ সালে তিনি মারা যাওয়ার পর সেই ব্যবসা সামলাচ্ছেন তাঁর একমাত্র ছেলে রাজা। পিছিয়ে নেই তার মা রেখা। তিনিও ছেলের পাশে বসেই ফুচকার ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এখন বেশ জমে উঠেছে তাদের ফুচকার দোকান।