নিউজ ডেস্ক ::কুন্তীঘাট স্টেশনের কাছে রাম মন্দির উদ্বোধন করতে আসেন বিজেপি রাজ্য সম্পাদক সুকান্ত মজুমদার।তিনি বিভিন্ন বিষয় তার মতামত ব্যক্ত করেন।
তিনি বলেন,
গত বিধানসভা নির্বাচনে ফল দেখে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী বুঝতে পেরেছিলেন সিংহভাগ হিন্দু ভোট তাদের দিকে পড়েনি। তাই মানুষকে বোকা বানানোর জন্য এসব করছেন।
আমরা মানুষকে এটাই বলব রাবন জীবনে একবারই গেরুয়া পড়েছিল সীতাকে হরণ করার জন্য।যারা ছদ্ম হিন্দু তাদেরকে চিনে নিন তাহলে হিন্দু সমাজ বাঁচবে।রাবণ যেমন বোকা বানিয়েছিল গেরুয়া পড়ে সেরকম ছদ্ম হিন্দু মমতাকে বিশ্বাস করলেও ঠকতে হবে।
হিন্দু বাড়িতে অস্ত্র রাখা উচিত, অন্যরা রাখতে পারলে তাদের আপত্তি কোথায়।কারবালার জন্য যদি অন্যরা রাখতে পারে তাহলে হিন্দুরাও রাখতে পারে।
সইফ আলি খানের উপর হামলা প্রসঙ্গে তিনি বলেন,দিদির অনুপ্রেরণায় হয়েছে।নদীয়া দিয়ে ঢুকিয়ে চালান করে দিয়েছে।সাইফ আলী খানের উপরে আক্রমণ নিয়ে বিরোধীরা লাফিয়ে উঠেছিল।মুসলিমদের কোন সুরক্ষা নেই বলে।ধরা পরল কে? মুসলিম হিতৈষী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের রাজ্য থেকে গিয়ে চাকু গেথেছে। ইন্ডি জোটের যারা আছে তাদের মমতাকে ধরা উচিত।
একাউন্টার প্রসঙ্গে তিনি বলেন,
আমি এটাকে স্বাগত জানাবো।আমি দেখে খুশি হয়েছি যে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশ গুলি চালাতে জানে।আমি ভাবতাম যে থ্রি নট থ্রি বন্দুকগুলো চলে না।কমসে কম গুলি চালাতে পেরেছেন।ডিজি সাহেব রাজিব কুমারের তো উত্তরপ্রদেশের বাড়ি।তিনি বোধহয় উত্তর প্রদেশের যোগীজির থেকে অনুপ্রাণিত হয়েছেন।আরে দিদিমণি কার নাম বলে দেয় সেটা দেখতে হবে।
বাগুইহাটি প্রমোটার পেটানোয় অভিযুক্ত তৃণমূল কাউন্সিলর অধরা,এ বিষয় তিনি বলেন,
ও ধরবে না পয়সা দেওয়া আছে।যে টাকা ও তুলেছে তার ভাগ পুলিশ পেত।পুলিশের ক্ষমতাই নেয়।
প্রসঙ্গ রহিঙ্গা,
শওকত মোল্লা শেখ শাহজাহান থেকে শুরু করে তাদের মাছের ভেরি কাছে রোহিঙ্গাদের রেখেছে।সল্টলেকে পর্যন্ত রোহিঙ্গা বস্তি করেছে।মমতা ব্যানার্জির আমলে ১০ বছরে বস্তি তৈরি হয়ে গেছে কলকাতায়।
বর্ডার পাহারায় থাকে বিএসএফ,সে প্রসঙ্গে তিনি বলেন,
বর্ডার ফেন্সিং দেওয়া হয়নি।কারণ মমতা ব্যানার্জি জায়গা দেয়নি।পৃথিবীর কোন বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স ভারতের মতো নেই।পুলিশের কোন সাহায্য পাওয়া যায় না।
