নববর্ষে পূর্ব মেদিনীপুর সেজে উঠেছে অভিনব সুগারফ্রি মিষ্টিতে

নিউজ ডেস্ক ::‘মিষ্টি’ বাঙালির এক অন্যতম প্ৰিয় খাদ্য। আর কোনো উৎসব হলে তো কথাই নেই। মিষ্টির দোকানে ভিড় উপচে পরে। কিন্তু এখন ডায়াবেটিস মহামারীর আকার নিয়েছে। ফলে স্বাস্থ্য সচেতন বাঙালি কিছুটা হলেও মুখ ফিরিয়েছে ট্র্যাডিশনাল মিষ্টি থেকে। সেই কথা চিন্তা করে নিজেদের উৎপাদনের পরিবর্তন এনেছেন মিষ্টি বিক্রেতারা। নতুন বছরকে বরণ করে নিতে মিষ্টি দোকানে দোকানে নতুন মিষ্টি তৈরির ধুম। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই স্থান পেয়েছে নানান ধরণের সুগার ফ্রি মিষ্টি। উৎসব অনুষ্ঠানে মিষ্টিমুখ ছাড়া বাঙালির চলে না। কিন্তু বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতনতায় অনেকেই মিষ্টি খাওয়া তো দূরের কথা মিষ্টির নাম শুনলে শত হাত দূরে চলে যায়।

আধুনিক এই হেলথ কনশাসের যুগে মিষ্টি ক্রমশ ব্যাকডেটেড হয়ে উঠেছে। তবে এই হেলথ কনসাশের যুগে মিষ্টি আর ব্যাকডেটেড নয়। বরং মিষ্টি বিক্রেতা বা মিষ্টির প্রস্তুতকারকেরাও নিজেদের আপডেট করেছে। তাই বাজারে বিভিন্ন মিষ্টি দোকানে সুগার ফ্রি মিষ্টির রমরমা।পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুক থেকে মেচেদা, হলদিয়া থেকে কাঁথি সর্বত্রই নামিদামি মিষ্টি দোকানে নববর্ষের মিষ্টি মুখে স্বাস্থ্য সচেতনতার ছবি ফুটে উঠল। দোকানে দোকানে সুগার ফ্রি মিষ্টির তৈরির ধুম। এই বিষয়ে তমলুকের এক নামি মিষ্টি দোকানের মালিক জানান, ‘বিভিন্ন ধরণের ১০০ শতাংশ সুগার ফ্রি মিষ্টি রয়েছে। সরভাজা থেকে মালাই চমচম, কাঁচা আমের রসগোল্লা থেকে সরপুরিয়া সহ নানান ধরনের মিষ্টি ১০০ শতাংশ সুগার ফ্রি। আর এইসব মিষ্টি বিক্রি হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে।’

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *