নিউজ ডেস্ক ::পুলিশ শুভেন্দু আধিকারিকের মেথাবাড়িতে যাওয়ার অনুমতি না দিলে বাধ্য হয়ে হাই কোর্টের অনুমতি নিয়ে তিনি মেথাবাড়িতে প্রবেশ করেন। তাঁকে দেখেই এলাকায় জয় শ্রী রাম স্লোগানের রব ওঠে। আক্রান্তদের সঙ্গে দেখা করে সাহায্য ও আশ্বাস বিরোধী দলনেতার। মোথাবাড়িতে বাড়ি বাড়ি গিয়ে আক্রান্ত পুরুষ-মহিলাদের সঙ্গে দেখা করেন শুভেন্দু অধিকারী। মোথাবাড়ির পালপাড়ায় শুভেন্দু বলেন, ১৫ দিন পর এরা মুক্তির স্বাদ পেয়েছেন। বিরোধী দলনেতা রয়েছেন, নরেন্দ্র মোদী রয়েছেন, তাই ভয় নেই, গ্রামবাসীদের আশ্বাস শুভেন্দু অধিকারীর। বিরোধী দলনেতার কাছে কান্নায় ভেঙে পড়লেন এক গ্রামবাসী। মোথাবাড়ি অশান্তিতে আহত হয়েছেন তিনি। দোকানে- বাড়িতে হামলা, টাকা-গয়না লুঠপাটের কথা শুভেন্দুকে জানালেন মোথাবাড়ির হিন্দুরা।
ওখানে গিয়ে শুভেন্দু বলেন, “এখানে সরকার মানুষকে প্রোটেকশন না দিয়ে দাবিয়ে রেখেছে। যে ২৪ জনকে ধরেছে তারা প্রকৃত দোষী নয়। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে আসলদের ধরতে হবে। আমরা এনআইএ, সিবিআই দাবি করছি। কেন হিন্দুরা অত্যাচারিত হবে? দেখার দায়িত্ব কার? মোথাবাড়িতে পুলিশ সুপারকে চিঠি দিয়েছি তিনবার, অনুমতি দেয়নি।” শুভেন্দু আরও বলেন, “হাইকোর্টের অনুমতি নিয়ে সময়ের মধ্যে চলে এসেছি। তিনটি জায়গায় পরিদর্শন সেরেছি। ৬ জনকে নিয়ে আইনি লড়াই করছি। রিষড়া, ডালখোলার মতোই মোথাবাড়িতে শান্তি প্রতিষ্ঠার দায়িত্ব বিরোধী দলনেতার।” শাসকদলের মদতেই মোথাবাড়িতে হিন্দুদের উপর অত্যাচার হচ্ছে বলে অভিযোগ শুভেন্দুর। এদিন মালদহের ইংরেজবাজারের বাধাপুকুর মোড়ে স্থানীয় বিজেপি বিধায়ক শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী কর্মী সমর্থকদের নিয়ে শুভেন্দু অধিকারীকে স্বাগত জানান।
