নির্বাচন কমিশনের নতুন বিধি
নিউজ ডেস্ক::এতদিন প্রাক নির্বাচনী ভাষণে নেতা মন্ত্রীরা অজস্র প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভোটের বাজার গরম করতেন।এবার এদিকেই নজর দিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
দাতব্য রাজনীতি অর্থাৎ মানুষকে বিনামূল্যে পণ্য দিতে গিয়ে সরকারি কর্মীদের ডিএ পর্যন্ত দেওয়া যায়নি, এমন অভিযোগও উঠেছে বাংলায়। এবার তাই ময়দানে নির্বাচন কমিশন। তাদের বক্তব্য, প্রতিশ্রুতি দিলেই হবে না। রাজ্যের কোষাগারে কত টাকা আছে? প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে কত টাকা লাগবে? আর তারপর বাকি কাজের জন্য কী বাঁচবে? তা রাজনৈতিক দলগুলোকে বলতে হবে। নির্বাচনি বিধিতে পরিবর্তন আনার কথা ভাবছে নির্বাচন কমিশন।
দাতব্য রাজনীতি অর্থাৎ মানুষকে বিনামূল্যে পণ্য দিতে গিয়ে সরকারি কর্মীদের ডিএ পর্যন্ত দেওয়া যায়নি, এমন অভিযোগও উঠেছে বাংলায়। এবার তাই ময়দানে নির্বাচন কমিশন। তাদের বক্তব্য, প্রতিশ্রুতি দিলেই হবে না। রাজ্যের কোষাগারে কত টাকা আছে? প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে কত টাকা লাগবে? আর তারপর বাকি কাজের জন্য কী বাঁচবে? তা রাজনৈতিক দলগুলোকে বলতে হবে। নির্বাচনি বিধিতে পরিবর্তন আনার কথা ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলির কী মতামত, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। সব জাতীয় ও আঞ্চলিক দলগুলিকে চিঠি লিখেছে কমিশন। আগামী ১৯ অক্টোবর অর্থাৎ কালীপুজোর আগে তার জবাবও দিতে হবে।
কিছুদিন আগে প্রধানমন্ত্রী নিজে এই বিষয়ে কথা বলেন। আর তারপর কমিশনের তরফ থেকে দেওয়া এই চিঠি নিয়ে আপত্তি জানিয়েছে বিরোধীরা। ইতিমধ্যেই রাষ্ট্রীয় জনতা দলের পক্ষে চিঠি লিখে মনোজ ভার্মা আপত্তি জানিয়েছেন। কিন্তু বিষয়টি যেহেতু সুপ্রিম কোর্ট পর্যন্ত গড়িয়েছে, তাই দলগুলিও রাজনীতিকরণের অভিযোগ তুলতে পারছেন না সহজে।
সূত্রের দাবি, সাম্প্রতিক এক বৈঠকে যেখানে মুখ্য নির্বাচন কমিশনার রাজীব কুমার ছিলেন, সেখানে নাকি বলা হয় কমিশন নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করতে পারে না, যখন রাজনৈতিক দলগুলি যা খুশি প্রতিশ্রুতি দেওয়ার দৌড়ে নামে। বিধিতে এমন পরিবর্তন আনা হতে পারে, যাতে কোনও দল বিনামূল্যে কিছু দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিলে, সেই সঙ্গে কোষাগার সম্পর্কিত তথ্যও পেশ করতে হবে।