ট্রান্সপোর্ট ওনার্স কোঅপারেশন কমিটির প্রেস বিজ্ঞাপ্তি
নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশে অস্বাভাবিক পরিস্থিতির কারণে পশ্চিমবঙ্গ বাংলাদেশ সীমান্তে সমস্ত বর্ডার গুলোতে উদ্বেগজনক পরিস্থিতি তৈরী হয়েছে। বেশিরভাগ বর্ডার কয়েকদিন বন্ধ ছিল। তারপর কোনো কোনো বর্ডার ২/৩ ঘন্টার জন্য খোলা হচ্ছে আবার বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে। ফলে গাড়ির মালিকরা গাড়ি লোড করতে চাইছে না। এমন কী গাড়িগুলোতে অগ্নি সংযোগ ঘটতে পারে বলেও সন্দেহ। এই পরিস্থিতিতে তারা দ্রুত সমস্যার সমাধানের জন্য দুই সরকারের হস্তক্ষেপ চাইছে।
ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক সজল ঘোষ বলেন, এখন প্রতিদিন বর্ডারে ১৪/১৫ কোটি টাকা ক্ষতি হচ্ছে। তাই তাদের দাবি যতদিন না পর্যন্ত এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে ততদিন তারা গাড়ি লোড করবে না। এক্সপোর্ট করবে না।
পণ্য পরিবহন সংস্থাগুলো যৌথভাবে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলেন, বর্ডারে চেকিংএর নামে গাড়িগুলোকে আটকে রাখা হচ্ছে। নিয়ম অনুযায়ী চেকিং করে ৭২ ঘন্টার মধ্যে গাড়ি ছেড়ে দেওয়ার কথা। কিন্তু গাড়ি ১৫/১৬ দিন আটকে রাখা হচ্ছে। এছাড়াও এখন লারি করে পণ্য পরিবহন হচ্ছে না, হচ্ছে বাসে করে। ফলে তাদের ব্যবসার ক্ষতি হচ্ছে। এই নিয়ে তারা তীব্র প্রতিবাদ জানায় ও সাংবাদিক সম্মেলনে।
ওই সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কৃষ্ণ প্রদীপ সিংহ, সজল ঘোষ,বিলয় গোস্বামী, গৌর প্রসাদ মাইতি,সুজিত নন্দন, পিনাকী বিশ্বাস,পাপ্পু যাদব।