দিলীপ ঘোষের বিশেষ মন্তব্য
১) স্থায়ী সমাধানের কোন ব্যবস্থা করা হচ্ছে না। এক্সপেরিমেন্ট করতে করতে হাতের বাইরে চলে যাবে করোনা পরিস্থিতি। দীর্ঘস্থায়ী ব্যবস্থা নিয়ে অন্য রাজ্য ফল পেয়েছে।
২) করোনা আটকাতে ব্যর্থ রাজ্য সরকার। করোনা আবহে গত এক মাসের মধ্যে পাঁচজন বিজেপি কর্মী খুন হয়েছেন। মেরে ঝুলিয়ে দেওয়া হচ্ছে।
রাজনৈতিক হিংসা সরকারের একটা পলিসি হয়ে গেছে। তাই অধিকার নেই সরকারের ক্ষমতায় থাকার।
৩) ৫ আগস্ট লকডাউন করে রাজ্যের মানুষের সেন্টিমেন্টের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।সারা ভারতে ধুমধাম করে পালন হবে এ রাজ্যের মানুষ তা করতে পারবে না। এটা অমানবিক। মানবতার বিরুদ্ধে লড়াই। ৪ বার চেঞ্জ করেছেন ৫ বার করতে আপত্তি কোথায়?? ৫ আগস্ট সকাল ১১ টা থেকে মন্দিরে মন্দিরে পূজা দেওয়া হবে। সন্ধ্যেবেলা প্রদীপ জ্বালাবেন।
৪) প্রথমে শ্রমিক স্পেশাল আনা হয়নি রাজ্যে। বন্দে ভারত বন্ধ হয়ে যাওয়ায় বাইরে থেকে মানুষ আসতে পারছেন না। আমরাও দিল্লিতে কাজে বৈঠকে যেতে পারছিনা। দিল্লি থেকে নেতা-মন্ত্রীরা এরাজ্যে আসতে পারছেন না। নাগরিকদের কষ্ট দেওয়া হচ্ছে। দেশ থেকে বাংলাকে বিচ্ছিন্ন করার চক্রান্ত করা হচ্ছে।
৫) বিহারের লোক এসে বাংলা চালাচ্ছে এটা দ্বিচারিতা। পার্টি লিজ দেওয়া হয়ে গেছে এরপর সরকার টাও লিজ দেওয়া হবে।
৬) মুখ্যমন্ত্রী বিরোধিতা করেছিলেন যাতে আধার কার্ড না হয়। ডিজিটাল রেশন কার্ড যাতে না পাওয়া যায় সেটা চক্রান্ত কারণ তাহলেই রেশন লুট করা যাবে। আধার না দেওয়া হলে রোহিঙ্গাদের এনে ভোট করা যাবে। আর মিড ডে মিলের চাল চুরি করা যাবে। দুর্নীতি আর লুট করার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে পার্টির নেতাকর্মীদের।