করোনা সংক্রমণ রোধে ব্যর্থ ফেস শিল্ড
নিউজ ডেস্ক: করোনা থেকে বাঁচতে সুরক্ষা বিধি হিসেবে মাস্ক এবং স্যানিটাইজার ব্যবহার বাধ্যতামূলক হয়েছে। আবার ফেসশিল্ড এবং পিপি কিট ও যেন পোশাক এরই অংশ হয়ে দাঁড়িয়েছে।রাস্তাঘাটে বেরোলেই বহু মানুষকে ফেসশিল্ড ব্যবহার করতে দেখা যেত। কিন্তু সম্প্রতি জাপানের গবেষণায় উঠে এলো নতুন তথ্য। গবেষকরা বলছেন ফেসশিল্ড কোন সুরক্ষা বলয় নেই।যে কারণে ফেসশিল্ড পড়া সেই সমস্যার কোনো সমাধান হবে না ফেসশিল্ড এর দ্বারা। প্রায় ১০০ শতাংশ বায়ুচালিত ড্রপলেট ৫ মাইক্রোমিটার থেকেও ছোট অনায়াসে প্লাস্টিক ফেসশিল্ডের মধ্যে দিয়েই শরীরে ঢুকে যাচ্ছে।এমনই তথ্য উঠে এসেছে বিজ্ঞানীদের গবেষণায়।কিভাবে হলো এই গবেষণা? বাতাসে ভাসমান বিভিন্ন মাপের বায়ুকণা ও ড্রপলেট পরীক্ষা করা হয়। তারপর ফেসশিল্ড কিভাবে সেগুলিকে আটকাচ্ছে তাও দেখা হয়। অর্থাৎ ভাসমান বায়ু করোনা প্রতিরোধে ফেসশিল্ড কতটা সক্ষম এটাই ছিল পরীক্ষার মূল বিষয়।ছোট ড্রপলেট গুলি খুব সহজেই ফেসশিল্ডএর ভেতর দিয়ে শরীরের মধ্যে প্রবেশ করছে। জানানো হয়েছে যে যাদের মাস্ক পড়তে নিষেধ করা হয়েছে তাদের জন্য এই ফেস শিল্ড কার্যকারী।
অন্যদিকে মাস্ক এর ক্ষেত্রেও না বোনা ফেব্রিকের তৈরি মাস্ক করোনার বিরুদ্ধে বেশি সুরক্ষা দেয় বলে জানিয়েছে ফুগাকু। সুতি বা পলিয়েস্টার মাস্কে যা প্রতিরোধ ক্ষমতা নেই তাই রয়েছে এই ধরনের মাস্কএ দাবি জাপানের এই বিশেষ সুপার কম্পিউটারের।