ত্রিপুরা নিয়ে আবারও তৃণমূলকে কটাক্ষ দিলীপ ঘোষের
নিউজ ডেস্ক: মেদিনীপুরে আম আদমি পার্টির পোস্টার নিয়ে…
এক সময় পশ্চিমবাংলায় বিভিন্ন পার্টি তৈরি হয়েছিল সব বিজেপির মধ্যে ঢুকে গেছিলো। এখন কিছু কিছু বার্গ্যানিং করার জন্য আমার মনে হয় আমাদের টিএমসির লোকেরা তারা ভাবছে আমরা কমজোর হচ্চি বিজেপিকে কমজোর করতে হবে সেই জন্য এই ধরণের তৈরি হচ্ছে।কোথাও মাওবাদী পোস্টার কোথাও আম আদমি পোস্টার পাওয়া যাচ্ছে।পশ্চিমবঙ্গের মানুষ যথেষ্ট রাজনীতি সচেতন।এই ধরণের হঠাৎ হঠাৎ সিজন্যাল যারা বার্ড আসে তাদের নিয়ে খুব একটা চিন্তা করিনা।
নিশীত প্রামানিকের সভা নিয়ে…
এরকম অনেক জায়গায় হয়।মেদিনীপুরেও আমি হলে সভা ছিলাম হঠাৎ আলো নিভে গেল ।এই ভাবে এই ধরণের রাজনীতিতে কাউকে আটকানো সম্ভব হয় না।নিশীত প্রামানিক মানুষের ভোটে জিতে এসেছেন টিএমসিকে হারিয়েছেন ।ওখানে মন্ত্রী থেকে আরম্ভ করে সবাইকে হারিয়েছি ।মানুষ সঙ্গে আছে তাকে কেন্দ্রীয় সরকার মন্ত্রী করেছেন ।তো তিনি মানুষের সঙ্গে দেখা করছেন প্রতিটি মানুষের সঙ্গে দেখা করছেন যাচ্ছেন কথা বলছেন তাতে বাধা দিলে মানুষ থেকে ওনাকে দূরে রাখা সম্ভব হবে না।
কুনাল ঘোষের ত্রিপুরায় শিক্ষক কাজ হারানো নিয়ে…
উনি হয়ত জানেননা সিপিএম ওখানে বেআইনিভাবে নিয়োগ নিয়োগ করেছিল কোট রায় দিয়েছিল তাদের তাড়িয়ে দিতে আমাদের মুখ্যমন্ত্রী বিপ্লব দেব প্রত্যেককে চাকরিতে রেখেছেন কোর্টের বিরুদ্ধে গিয়ে কারণ মানবিকতা আমাদের কাছে আগে মানুষত্ব আগে সে স্ট্যাটাস হয়ত পাইনি কিন্তু তারা বেতন পাচ্ছেন তারা কাজ করছেন পড়াচ্ছেন আর তারা এখানে মহিলা শিক্ষিকা সুইসাইড করছেন পশ্চিমবঙ্গ শিক্ষার জন্য সারা দুনিয়ায় বিখ্যাত সেখানে শিক্ষকদের কী দুরবস্থা বিষ খেতে হচ্ছে বেতন পাচ্ছি না বলে যেহেতু সরকারের বিরোধিতা করছে সেই জন্য তাদের ট্রান্সফার করা হচ্ছে যে অমানবিক ঘটনা ঘটেছে কমপক্ষে একটু সহমর্মিতা দেখানো উচিত টিএমসির নেতারা যে ধরনের তালিবানের ব্যবহার করছেন যে ধরনের অমানবিক কথাবাত্রা বলতেন মানুষ তাদের ক্ষমা করবে না কতটা হতাশ হলে মানুষ এ ধরনের অফিসের সামনে এসে বিষ খায় কমপক্ষে সহমর্মিতা দেখান আপনারা দিতে পারবেন না আমরা জানি পার্টির লক্ষ্যে পৌঁছে গিয়ে পয়সা শেষ টিচার সরকারি কর্মচারীরা পাবেন কি করে কিন্তু এই ধরনের কমেন্ট করাটা খুবই অমানবিক।
তাদেরকে বিজেপির ছাপ মেরে দেওয়া হচ্ছে অন্যায়ের প্রতিবাদ করলেই বিজেপির চাপ মেরে দেবেন তারা কি বলেছেন আমরা বিজেপি আমি তো নিজেই জানি না তারা বিজেপির লোক কিনা ওই সংগঠনের সাথে আমাদের কোন সম্পর্ক নাই আমি তো কোনদিন যাইনি আমি জানিও না কিন্তু তারা তাদের অধিকারের জন্য আন্দোলন করছেন সেই অধিকার তাদের আছে সরকার মানবে কি মানবে না কথা বলতে পারে কথা বলাতো নাই তাদেরকে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা। তারা সুইসাইড চেষ্টা করেছে বলে তাদেরকে নিয়ে মজা করা হচ্ছে। আজকে লক্ষীর ভান্ডার দেখাদেখি আপনি বাড়ির লক্ষ্মীদের কে রাস্তায় বের করেছেন আর বাড়ি বাড়িতে লক্ষী ভান্ডার।
ওখানে শান্তিনিকেতনে গিয়ে ইউনিভার্সিটি দখল করা হচ্ছে মাওবাদী ও তালিবানি স্টাইলে এটাকি রাজত্ব চলছে।