এবার আপনি আপনার প্রাণ ত্যাগ করতে পারেন মাত্র এক মিনিটে
নিউজ ডেস্ক : এবার বাজারে এসে গেল মৃত্যুর যন্ত্র ।কি আপনি অবাক হচ্ছেন ? অবাক হবেন না এটাই বাস্তব
কেন এমন যন্ত্র ? কাদের জন্য এমন যন্ত্র তৈরি হলো ?
কথায় আছে শুভ স্বপনে শান্তি স্বশানে। তাহলে কি এবার এই কথায় সত্যি হতে চলেছে?
মৃত্যুর পর শান্তি এই কথা টা বিশ্বাস করলেও, মৃত্যু যে যন্ত্রনা দায়ক তা নিয়ে সন্দেহ নেই । এইবার মৃত্যু নাকি হবে আরাম দায়ক ,সেই রকম যন্ত্র নাকি এসে গেছে সুইজারল্যান্ডে।
জানা যাচ্ছে, সেই যন্ত্রে একবার শুলেই নাকি, আপনার কাছে মৃত্যু হাত বাড়িয়ে দিবে।এই নিয়ে সুইজারল্যান্ডে এখন একেবারে শোরগোল পড়ে গেছে।
শোনা যাচ্ছে, সেই যন্ত্রে চড়ে মৃত্যুতে ছাড়পত্র ও নাকি দেওয়া হয়েছে সেই দেশে । কিন্তু প্রশ্ন মেটার নয় ,যে মানুষ ওই যন্ত্রে চড়ে প্রাণ ত্যাগ করেছেন তিনি কোন অনুভূতি নিয়ে যাচ্ছেন ?
কে তা বলতে পারবে ? তিনি তো পরলোকে সত্যি কি ব্যথাহীন মৃত্যু হয়েছে তার সেটা কি ভাবে প্রমাণ হলো ?
অবশ্য আমাদের দেশে স্বেচ্ছা মৃত্যুর স্বীকৃতি নেই। ফলে এই মেশিন নিয়ে উৎসাহ থাকলেও এই দেশের জন্য সেটা নয়।
এই প্রতিবেদন আত্মহত্যা কে সমর্থন করে নয় ,বরং বাজারে এমন জিনিস ও বিক্রি হচ্ছে সেই খবর তুলে ধরতে এমন প্রতিবেদন ।
কি অবাক হচ্ছেন ? অবাক হলেও এটাই সত্যি ।এই যন্ত্র মানুষের কাজে লাগবে এটা ভেবে অবাক লাগে।কিন্তু এটাও ভেবেছে মানুষ
এই যন্ত্র এক মিনিটের মধ্যে ব্যথা হীন মৃত্যু দিতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে । এই খবর প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে ব্যাপক হৈ চৈ শুরু হয়েছে বিশ্বজুড়ে ।
এই যন্ত্রটিতে একজন শোয়ার মতো ব্যবস্থা রয়েছে। যিনি এই যন্ত্র তৈরি করেছেন তিনি ডক্টর ডেথ নামে পরিচিতি
কিভাবে কাজ করে এই যন্ত্র টি ? বাইরে থেকে এই যন্ত্র নিয়ন্ত্রণ করার সাথে সাথে ভেতর থেকে ও নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। এই যন্ত্র প্রস্তুত কারক দের দাবি এই যন্ত্র সেখানে খুশি নিয়ে যাওয়া যাবে ।
এই যন্ত্র টি কফিনের মতো ,এই যন্ত্রে একবার শুয়ে পড়লে সব শেষ । তাহলে এবার প্রশ্ন উঠতে পারে সবাই কি এই যন্ত্র ব্যাবহার করতে পারে। মৃত্যু কি এতটাই সহজ তাহলে। স্বেচ্ছায় মৃত্যুর যন্ত্র তৈরি হয়েছে আর তাই নিয়ে বিতর্ক হবে না তা হয় নাকি।তাই এই যন্ত্র নিয়ে ঝড় উঠেছে দেশ বিদেশে।