সায়ন্তনের বাড়িতে তৃণমূল! – বাড়ছে জল্পনা
নিউজ ডেস্কঃ বিজেপি-র রাজ্য কমিটি বুধবার বিকেলে ঘোষণা হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে দীর্ঘ দিন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা সায়ন্তন বসু কমিটির কোনও পদেই জায়গা পাননি। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই নতুন জল্পনার কেন্দ্রে সায়ন্তন। বুধবার রাতেই বিধাননগরে তাঁর বাড়িতে যান তৃণমূলের কয়েক জন নেতা। সূত্রের খবর, তাঁদের মধ্যে এক জন তৃণমূলের বর্তমান বিধায়ক এবং এক জন প্রাক্তন বিধায়ক ছিলেন। তবে ওই নেতাদের এক জনের দাবি, এই বৈঠক নিছকই সৌজন্যমূলক। পুরনো পরিচিত হিসাবেই তাঁরা সায়ন্তনের বাড়িতে গিয়েছিলেন। চা খেতে খেতে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সান্তনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তাঁর মোবাইল ফোন বেজে গিয়েছে। তিনি ধরেননি।
বিজেপি-র রাজ্য কমিটি বুধবার বিকেলে ঘোষণা হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে দীর্ঘ দিন রাজ্য সাধারণ সম্পাদক পদে থাকা সায়ন্তন বসু কমিটির কোনও পদেই জায়গা পাননি। তার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই নতুন জল্পনার কেন্দ্রে সায়ন্তন। বুধবার রাতেই বিধাননগরে তাঁর বাড়িতে যান তৃণমূলের কয়েক জন নেতা। সূত্রের খবর, তাঁদের মধ্যে এক জন তৃণমূলের বর্তমান বিধায়ক এবং এক জন প্রাক্তন বিধায়ক ছিলেন। তবে ওই নেতাদের এক জনের দাবি, এই বৈঠক নিছকই সৌজন্যমূলক। পুরনো পরিচিত হিসাবেই তাঁরা সায়ন্তনের বাড়িতে গিয়েছিলেন। চা খেতে খেতে বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। এ বিষয়ে সান্তনের সঙ্গে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হয়। তাঁর মোবাইল ফোন বেজে গিয়েছে। তিনি ধরেননি।
প্রসঙ্গত, গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে বিজেপি-র অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সায়ন্তন। বুধবার যে নতুন কমিটি ঘোষিত হয়েছে তাতে আরও দুই সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সিংহ এবং রথীন্দ্র বসু বাদ পড়েছেন। যদিও সঞ্জয় এবং রথীন্দ্রকে সহ-সভাপতি করা হয়েছে। কিন্তু সায়ন্তনকে কমিটিতেই রাখা হয়নি। বিজেপি সূত্রে খবর, এর পরেই ক্ষুব্ধ সায়ন্তন দলের সব হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। সেই সঙ্গে ঘনিষ্ঠমহলে নিজের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। এর পরেই তাঁর বাড়িতে তৃণমূল নেতাদের বৈঠক ঘিরে তাই গেরুয়া শিবিরেও শুরু হয়েছে আলোচনা।
প্রসঙ্গত, গত প্রায় পাঁচ বছর ধরে বিজেপি-র অন্যতম রাজ্য সাধারণ সম্পাদক ছিলেন সায়ন্তন। বুধবার যে নতুন কমিটি ঘোষিত হয়েছে তাতে আরও দুই সাধারণ সম্পাদক সঞ্জয় সিংহ এবং রথীন্দ্র বসু বাদ পড়েছেন। যদিও সঞ্জয় এবং রথীন্দ্রকে সহ-সভাপতি করা হয়েছে। কিন্তু সায়ন্তনকে কমিটিতেই রাখা হয়নি। বিজেপি সূত্রে খবর, এর পরেই ক্ষুব্ধ সায়ন্তন দলের সব হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপ থেকে বেরিয়ে গিয়েছেন। সেই সঙ্গে ঘনিষ্ঠমহলে নিজের ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। এর পরেই তাঁর বাড়িতে তৃণমূল নেতাদের বৈঠক ঘিরে তাই গেরুয়া শিবিরেও শুরু হয়েছে আলোচনা।