শেষ মুহূর্তে এরকম প্রার্থী বদল, তৃণমূল প্রার্থীরা সুকৌশলে এড়ালো গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব
নিউজ ডেস্ক:শেষ মুহূর্তে এরকম প্রার্থী বদল, তৃণমূল প্রার্থীরা সুকৌশলে এড়ালো গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব!প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর থেকেই বিক্ষিপ্ত হয়ে উঠেছে রাজ্যের বহু জায়গা। তৃণমূলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশকে ঘিরে এবার বিভ্রান্তি ছড়ালো নদিয়ার বীরনগরে। মঙ্গলবার রানাঘাট মহকুমা শাসকের দপ্তরে বীরনগরের অন্যান্য তৃণমূল প্রার্থীর সাথে মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন বীরনগর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী চন্দন দে।তিনি যখন মনোনয়নপত্র দাখিল করতে যাবেন তখনই উপস্থিত তৃণমূল নেতৃত্ব জানায়, টিকিট তাঁর নামে নয় গোবিন্দ পোদ্দারের নামে এসেছে। চন্দনবাবু যেন নমিনেশন পেশ করা থেকে বিরত থাকে।প্রসঙ্গত গোবিন্দ পোদ্দার বীরনগর পৌরসভার প্রাক্তন ভাইস চেয়ারম্যান। বীরনগরে তৃণমূলের প্রথম যে প্রার্থী তালিকা প্রকাশ হয় তাতে নাম ছিলনা গোবিন্দ পোদ্দারের। এরপরই রাজ্য নেতৃত্বের কাছ থেকে দ্রুত ত্রুটি শুধরে নেওয়ার জন্য নির্দেশ আসে জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের কাছে।এরপর বীরনগর পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে টিকিট পায় গোবিন্দ পোদ্দার। বুধবার রানাঘাটের মহকুমা শাসকের দপ্তরে নমিনেশন পেশ করেন গোবিন্দ বাবু। বীরনগর পুরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল প্রার্থী গোবিন্দ পোদ্দারের পাশেই এদিন উপস্থিত ছিলেন চন্দন দে। প্রসঙ্গত চন্দন দে গোবিন্দ পোদ্দারের অনুগামী বলে পরিচিত। মনোনয়নপত্র জমা দিতে এসে শেষ মুহূর্তে এরকম প্রার্থী বদলের ঘটনা বিরল। তবে যাই ঘটুক না কেন, জেতার বিষয়ে আশাবাদী বীরনগরের হেভিওয়েট তৃণমূল প্রার্থী গোবিন্দ পোদ্দার। চন্দন দে জানান তিনি দাদার সঙ্গেই আছেন। আর বীরনগরে সবকটি আসনেই জয়লাভ করবে তৃণমূল কংগ্রেস। জয়ের ব্যাপারে সম্পূর্ণ আশাবাদী প্রার্থী থেকে কর্মীরা।