মানুষের জন্য কাজ অন্যদিকে পেশা সানাই বাজানো, সবটাই একহাতে
নিউজ ডেস্ক এই পেশার শুরু দাদু অরুণ বাদ্যকরের হাত ধরে। তারপর তা পরম্পরা অনুযায়ী বয়ে নিয়ে যান সুভাষ বাদ্যকরের বাবা শ্যামাপদ বাদ্যকর । কিন্তু সুভাষ বাদ্যকরের এই পেশায় আসা ১৯৯২ সালে তাঁর মা মারা যাওয়ার পর থেকে। চার ভাইবোন। বাড়ির বড়ো ছেলে হওয়ায় দায়িত্ব এসে পড়ে সুভাষ বাবুর ওপর। ছোট্ট থেকেই বাবার সানাই বাজানো দেখে ভালোলাগতো । তারপর দায়িত্ব আসতেই ১৯৯৪ সালে ১৪ বছর বয়সেই এই সানাই বাজানোকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন । ভালো সানাই বাজাতে পারায় বেশ খ্যাতিও রয়েছে তার ।
পরবর্তীকালে সানাই বাদক হয়ে ওঠেন এক জনপ্রতিনিধি। কংগ্রেসের নেতা নিহার দত্তের হাত ধরে প্রথম রাজনীতিতে আসে তাঁর তারপর ধীরে ধীরে কাজ। এখন তিনি বীরভূমের সাইথিয়ার তৃণমূলের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী কাউন্সিলর। একাধারে জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের জন্য কাজ অন্যদিকে পেশা সানাই বাজানো, সবটাই একহাতে সামলান তিনি।
২০০৭ সালে আমার আবার ফিরে আসা রাজনীতিতে। তারপর থেকেই তৃণমূলে থেকেই কাজ করছি মানুষের জন্য। তবে বর্তমানে সাইথিয়ার ( ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের জয়ী কাউন্সিলর আমি। তাই জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমি যেমন মানুষের জন্য কাজ করবো ঠিক তেমনই আমি চালিয়ে যাবো আমার পেশা সানাই বাজানো।” ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের এক বাসিন্দা জানান, “আগে আমরা সুভাষ দার সানাই বাজানো শুনতাম তবে এখন তিনি আমাদের পাড়ার কাউন্সিলর। খুব ভালোলাগছে আমাদের পাড়ার কাউন্সিলর হিসেবে ওনাকে পেয়ে