রামপুরহাটের বগটুই হত্যাকাণ্ডে উড়ে গেল অনুব্রতর শর্ট সার্কিট তত্ত্ব
নিউজ ডেস্ক ইতিমধ্যেই হাইকোর্টের নির্দেশে এদিন ঘটনাস্থলে গিয়েছে সিবিআই। রাজ্যের গঠন করা তদন্তকারী দল সিটের থেকে মামলার তদন্ত হস্তান্তর করে নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এদিকে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শর্টসার্কিটের তত্ত্বকে খাঁড়া করেছিলেন বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। কিন্তু শর্ট সার্কিট থেকে একাধিক বাড়িতে কী করে আগুন লাগল, তা নিয়ে প্রশ্নট
বীরভূম রামপুরহাটের বগটুই গ্রামে জীবন্ত পুড়িয়ে হত্যা করার মতো ঘটনাকে শর্ট সার্কিট বলে চালানোর চেষ্টা করেছিলেন, বীরভমের তৃণমূল নেতা অনুব্রত মন্ডল। ‘প্রাথমিক তদন্তে দেখা গিয়েছে, ভাদু শেখের খুনের প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য অন্তত ৭০ থেকে ৮০ জন কয়েকটি বাড়িতে ভাঙচুর চালায়। এর জেরে ৭ জনের মৃত্যু হয় এবং ৪ জন জখম হন। পরে ফটিক শেখের স্ত্রী মীনা বিবির মৃত্যু হয় হাসপাতালে।’ প্রাথমিকভাবে এটাই জানা গেছে খুনের বদলা নিতে এই হত্যাকাণ্ড। বীরভূমে অনুব্রত ছাড়া একটা পাতাও নড়ে না সেখানে এতবড় অগ্নিকাণ্ড কিছুই জানতেই পারেননি অনুব্রত মণ্ডল?
বগটুই গ্রামে এসে সোজা অগ্নিদগ্ধ বাড়িতে যায় সিবিআই। বাড়ির পিছনে কোলাপসিবল গেটও ভাঙার চেষ্টাও করা হয়েছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। সেটাও খতিয়ে দেখেন সিবিআই আধিকারিকরা। ওই বাড়ির ছাদের উপরেও উঠে পড়ে সিবিআই। কোথায় আগুন ধরানো হয়েছিল, কোথায় দেহগুলি ছিল সেগুলি বুঝে নেওয়ার চেষ্টা করে তদন্তকারীর দল।