টেট দুর্নীতিতে নাম জড়ালো ব্রাত্য বসুর
টেট দুর্নীতিতে নাম জড়ালো ব্রাত্য বসুর। কলকাতা হাইকোর্টে টেট দুর্ণীতির অভিযোগে ফের নতুন করে মামলা দায়ের হয়েছে।
২০১৪ সালের টেট পরীক্ষা নিয়েও মামলা হয়েছে আগেই। এবার ফের টেট দুর্ণীতির অভিযোগে নতুন করে আরও একটি মামলা হল হাইকোর্টে। সিবিআই এং ইডি দুই কেন্দ্রীয় সংস্থা যাতে যৌথভাবে এই মামলার তদন্ত করে, সেই আবেদন জানানো হয়েছে। বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য তাপস ঘোষ এই মামলা করেছেন। এবার মামলায় সরাসরি অভিযোগ শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর বিরুদ্ধে। ব্রাত্য বসুও এই দুর্নীতির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
২০১৪ সালের টেটের যে নিয়োগ হয়েছে, তা দুর্নীতিপূর্ণ। । মামলাকারীর আরও দাবি, সম্প্রতি দমদমের তৃণমূল নেতা রাজু সেন শর্মা প্রকাশ্য সভায় দাবি করেছেন, শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসুর সুপারিশে ৩০০ জন চাকরি পেয়েছেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, একমাত্র তৃণমূল কর্মীরাই চাকরি পাবেন।এমনটাই উল্লেখ করা হয়েছে আবেদনে।এই অভিযোগ প্রসঙ্গে যদিও কোনও প্রতিক্রিয়ার দেননি ব্রাত্য বসু। উল্লেখ্য মহুয়া মৈত্র সম্প্রতি ফেসবুকে চাকরি দেওয়ার নাম করে একটি পোস্ট দেন। সরকারি চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নামে কেউ প্রতারণা করলে তাঁকে যেনও জানানো হয়। ভয় না পেয়ে অভিযোগ করার কথা বলেন তিনি। আর তারপরেই এই মামলায় সাংসদের নাম উল্লেখ করা হল।
টেট মামলায় হাইকোর্টে ত্রুটি স্বীকার করে নিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ । ২০১৪ সালের টেট উত্তীর্ণদের ইন্টারভিউয়ের লিস্ট প্রকাশ নিয়ে ভূল হয়েছে বলে হাইকোর্টে জানাল পর্ষদ। ২০ ডিসেম্বর বোর্ডের লিস্ট প্রকাশকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা করা হয় হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহার বেঞ্চে। প্রশ্নপত্র ভুল মামলায় পুনর্মূল্যায়নে ত্রুটি হয়েছে বলে পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে। প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, ‘নম্বর দেওয়া ও প্রার্থী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে কিছু ত্রুটি থেকে গিয়েছে।’