Covid:অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ১ লক্ষের কাছাকাছি
শাশ্বতী চ্যাটার্জি::ফের করোনা সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী দেশে।
অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা প্রায় ১ লক্ষের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। দেশে এখন অ্যাক্টিভ রোগীর সংখ্যা ৯৪,৪২০। দৈনিক সংক্রমণ সর্বাধিক যে রাজ্যগুলিেত ঘটছে তাতে শীর্ষে রয়েছ মহারাষ্ট্র। কা মহারাষ্ট্রই করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৬ হাজারের বেশি। তারপরেই রয়েছে কেরল। কেরলে দৈনিক আক্রান্তের সংখ্যা ৩ হাজার ছাড়িয়ে গিয়েছে। কেরলের পরেই রয়েছে রাজধানী দিল্লি। সবথেকে আশ্চর্যের বিষয় গত ২৪ ঘণ্টায় ত্রিপুরাতে একজনও করোনা সংক্রমিত হননি।
করোনা সংক্রমণ বাড়ত শুরু করেছে পশ্চিমবঙ্গেও। চতুর্থ ওয়েভ রূপ বদলে আসছ বলে দাবি করেছেন গবেষকরা। তাঁরা জানিয়েছেন করোনা সংক্রমণ এবার রূপ বদলাতে শুরু করেছে। জ্বর ছাড়া দেখা দিচ্ছে একাধিক উপসর্গ। তবে আগের মত প্রাণঘাতী হবে না করোনার চতুর্থ ঢেউ। চিকিৎসকরা দাবি করেছেন নিউমনিয়ার মতই জীবনের সঙ্গী হয়ে উঠবে করোনা ভাইরাস। তবে যাঁরা এখনও করোনা টিকা নেননি তাঁদর ঝুঁকি থেকেই যাচ্ছে। সেকারণে টিকাকরণ সুনিশ্চিত করার কথা বলেেছন চিকিৎসকরা।
ইতিমধ্যেই করোনার বুস্টার ডোজের টিকাকরণ নিয়ে অনিহা দেখা দিয়েছে। তাই দ্রুত বুস্টার ডোজের টিকাকরণ সুনিশ্চিত করতে রাজ্য গুলিকে বার্তা দিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইতিমধ্যেই দেশের সর্বত্র করোনা টিকার বুস্টার ডোজে ছাড় পত্র দিয়ে দিয়েছে। অর্থাৎ এখন আর বয়সসীমান বাধা থাকছে না। যেকোউ করোনা টিকার বুস্টার ডোজ নিতে পারেন। সেই সঙ্গে শিশুদের করোনা টিকা নিয়ে তৎপরতা শুরু হয়ে গিয়েছে বিশ্বের প্রায় সব দেশেই।
পশ্চিমবঙ্গে করোনা সংক্রমণ ফের বাড়তে শুরু করেছে। রাজ্যে সংক্রমণের শীর্ষে রয়েছে কলকাতা। তারপরেই রয়েছে দুই ২৪ পরগনা। করোনা সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করতেই শহরের একাধিক বাজারে মাস্ক বিধি কড়া করা হয়েছে। মাস্ক ছাড়া প্রবেশ নিষেধের বোর্ড টাঙিয়ে দেয়া হয়েছে।