২১শে জুলাইয়ের পোষ্টার ঘিরে নানন মন্তব্য গাড়িচালকদের
নিউজ ডেস্ক:: গত কয়েকদিন ধরে প্রকৃতির আবহাওয়া এতোটাই সুন্দর মনোরম যে, সকল পরিবেশের মধ্যে দিয়ে সাধারণ মানুষ সুন্দর ও মনোরমের ভাবে দিন কাটাচ্ছেন। কিছু বৃষ্টি ও কিছু হালকা ঝড়ো হাওয়ায় প্রতিদিনই নতুন কিছু পরিবর্তন এনে দিয়েছে, আজ সেই পরিবেশই মাধ্যমে অনেক কিছুই উলট পালট হয়ে যাচ্ছে । আমরা অনেকেই জানি যেকোনো রাজনৈতিক দলের পোষ্টার রাস্তার আসে পাশে বা দেওয়ালে বাঁধা থাকে । সেই পোষ্ট লাগিয়ে অনেক রাজনৈতিক দলের কর্মীরা আনন্দ পায়। টি, এম, সি, হোক বা বিজেপি, তাদের নেতাদের সমর্থনে মিছিল বের হয় এবং নানা কর্মসূচি পালন করা হয়। তার মধ্যে দিয়ে আবহাওয়ার কারণে বা কেউ ইচ্ছে কৃত হাবে এই ধরনের কাজ করেছেন কি তা বলতে পারছেনা না সাধারণ মানুষ ।
রাস্তার মিডিল পোস্টে একটি রাজনৈতিক বেনার লাগনোর ফলে হয়তো সুন্দর একটি দিশ্য বানিয়েছিলেন ।তার বাধন খুলে এখন, মানুষের বিপদের দিশ্য হয়ে দাঁড়িয়েছে এমনটাই জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ । আজ মঙ্গলবার সকাল 9:টা 40 নাগাদ এই দিশ্য দেখা গেলো
কলকাতায় ,আইস কেটিং বাসস্ট্যান্ডে। গত কয়েক দিন ধরে এই ভাবে রাস্তার মাঝখানে একটি পোস্টে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে দিদি পোষ্টার যা গাড়ি ঘোড়া চালানোর খুবই অসুবিধা হচ্ছে বলে জানান গাড়িচালক ও সাধারণ মানুষ । আগামী 21 জুলাই শহীদ দিবসে মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ধর্মতলায় এক সভা করছেন যার পোষ্টার পশ্চিমবঙ্গের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে।মানুষের উৎসাহিত করার জন্য এবং এই সভায় উপস্থিত থাকার জন্য পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে অগ্রীম শুভেচ্ছা জানানো হয় সাধারণ মানুষকে । কিন্তু বেহাল অবস্থা ওই ফেষ্টন এখন রাস্তায় নেমে যাওয়ার পর সাধারণ মানুষের নজর কেড়েছেন রাজনৈতিক দল । আজ সাধারণ মানুষ জানাই এই ভাবে কত দিন রাস্তার মাঝখানে পরে থাকবে , কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মীদের চোখে পরেনা !
তারা কি এতোটাই অন্ধ নিজেদের রাজনৈতিক দলের যে ২১শে জুলাই শহীদ দিবসে দিদি ছবি টাঙানো বিভিন্ন এলাকায় তা কি অবস্থা এই পরিবেশের মধ্যে একটুও চিন্তা নেই তাদের
। যদি কোনো সাধারণ মানুষ ওই ফেষ্টনের ধাক্কা মেরে চলে যায় তখন দেখবেন কত দলীয় কর্মী বেড়িয়ে আসছেন এবং একটি ঝামেলার সৃষ্টির চেষ্টা হবে । তাই রাজ্য সরকারের কাছে আবেদন যে বিভিন্ন এলাকার রাস্তার পাশে টাঙানো থাকা বেনার সঠিক ভাবে লাগানো হোক এমনটাই জানিয়েছেন সাধারণ মানুষ শ্যামল রায় নামে এক ব্যক্তি তিনি আরো জানিয়েছেন এখন দিদি থেকে দাদা রা ভালো জানেন । এখন টাকা দিলে দলের কর্মীরা কাজ করে নয়তো কাউকে চেনেনা , যদি দলকে বা দিদিকে ভালো বাসতেন তাহলে এই দৃশ্য সাধারণ মানুষের চোখে পড়তেই না ।