‘আমার দলেও খারাপ মানুষ আছে তারা শাস্তি পাবে’
নিউজ ডেস্ক::এবার সরাসরি শ্রীকান্ত মাহাতকে নিশানা করলেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি বলেছেন, ‘আমার দলেও খারাপ মানুষ আছে। তারা শাস্তি পাবে। তা বলে পুরো দলটা খারাপ নয়।’ নাম না করেই এই মন্তব্য করেছেন শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়। প্রসঙ্গত উল্লেখ্য শ্রীকান্ত মাহাত বলেছেন, মিমি এবং নুসরত জাহানরা দলকে লুটে পুটে খাচ্ছে।
রাজ্যের মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহাতকে নাম না করে িনশানা করেছেন শোভন দেব চট্টোপাধ্যায়। তিনি অভিযোগ করেছেন,’আমার দলেও খারাপ মানুষ আছে। তারা শাস্তি পাবে। তা বলে পুরো দলটা খারাপ নয়।’ এদিকে নাম নাকরে শোভন দেব চট্টোপাধ্যায় মন্তব্য করায় এই নিেয় নতুন জল্পনা শুরু হয়েছে। টিএমসির সবচেয়ে পুরনো নেতা তিনি তাই নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা। তবে এই িনয়ে টিএমসির পক্ষ থেকে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।
হঠাৎ করে দলের পরিষদীয় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় কেন এই মন্তব্য করলেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে।
হঠাৎ করেই রাজ্যের মন্ত্রী শ্রীকান্ত মাহতর প্রতিক্রিয়া ভাইরাল হয়েছে। তাতে শ্রীকান্ত মাহাত রীতিমত ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন। তিিন বলেছেন,জুন মালিয়া, সায়নী, সায়ন্তিকা, মিমি, নুসরতরা লুটেপুটে খাচ্ছে। এরা দলের সম্পদ হলে দল করা যাবে না। অভিষেক, সুব্রত বক্সীকে বোঝাতে চেয়েছি, বুঝতে চাননি। প্রকাশ্যে দলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উগরে দিয়েছেন তিনি।ইতিমধ্যেই শ্রীকান্ত মাহাত এর জন্য শোকজ করা হয়েছে। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, সুব্রত বক্সীরা খারাপ লোককে ভাল বলছেন, ভাল লোককে খারাপ। এভাবে তো দল করা যায় না।’
ইতিমধ্যেই শ্রীকান্ত মাহাতর ভাইরাল হওয়া ভিডিও পৌঁছে গিয়েছে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে। দলের তরফে তাঁকে শোকজ করা হয়েছে। তাই নিয়ে শোরগোল পড়ে গিয়েছে। কীভাবে শ্রীকান্ত মাহাতকে এই মন্তব্য করলেন তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়ে গিয়েছে রাজনৈতিক মহলে। ৭ দিেনর মধ্যে তাঁকে জবাব দিতে বলা হয়েছে। শ্রীকান্ত মাহাত যদিও ক্ষমা চেয়ে িনয়েছেন বলে জানিয়েছে সেখানকার নেতারা।
ইতিমধ্যেই মন্ত্রীর এই মন্তব্য নিয়ে মুখ খুলেছেন টিএমসির রাজ্য সম্পাদক কুণাল ঘোষ। তিনি বলেছেন,’বিছিন্নভাবে কারও কিছু বলার থাকতেই পারে। নেতৃত্ব সব দিক বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেন। এর পরিপ্রেক্ষিতে আর কোনও বক্তব্য থাকলে নেতৃত্বকেই বলা উচিত। এমন মন্তব্যে ভুল বোঝাবুঝি বাড়তে পারে। দল অনুমোদন করেন না।’ অর্থাৎ তিনি স্পষ্ট বুঝিয়ে দিয়েছেন দল এর দায় নেবে না বলেই স্পষ্ট দায় ঝেড়ে ফেলেছেন কুণাল ঘোষ।