বিরোধী দলনেতার উপর ট্রাফিক ভায়োলেন্স
নিউজ ডেস্ক::বিরোধী দলনেতার উপর ট্রাফিক ভায়োলেন্স, শুভেন্দু অধিকারীর (WB 32AK 7453) এই নম্বর গাড়ির ওপরে ৬ই মে ২০২১-এ কেস দেওয়া হয়। যখন কেস দেওয়া হয় তার আগের দিন অর্থাৎ ৫ই মে ২০২১ মুখ্যমন্ত্রী পুনরায় তার নিজের সিটে বসেছিলেন অর্থাৎ মুখ্যমন্ত্রী পদে। শুভেন্দু বললেন, আমি ১১ হাজার টাকা জরিমানা মিটিয়ে দিয়েছি। তবে একটা কথা আমি বলব এই প্রসঙ্গে, আমি যাই ট্রাফিক ভায়োলেন্স করে থাকি না কেন তার যথাযথ প্রমাণ দিতে হবে। যেমন কোথাও যদি নো-পার্কিং জোনে পার্কিং করে থাকি দেখাতে হবে। যদি ওয়ান ওয়ে রাস্তা দিয়ে গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাই দেখাতে হবে। যদি হাই স্পিডে গাড়ি চালিয়ে নিয়ে যাই তাও দেখাতে হবে প্রমাণ। অর্থাৎ ট্রাফিক ভায়োলেন্সে যে চার-পাঁচটা নিয়ম আছে তার প্রমাণ দেখাতে হবে।
সেই নিয়ে একটি চিঠি লিখে লাল বাজারে দিতে এসেছি। পাশাপাশি এটাও দেখিয়েছি প্রমাণ সমেত ল্যাপটপে যে কিছুদিন আগে একজন সাংসদ আমি নাম বলবো না তার, তিনি কাদাপারা হয়ে মা ফ্লাইওভার দিয়ে কালীঘাটে পৌঁছে গেছেন হাই স্পিডে গাড়ি চালিয়ে তার কেন জরিমানা হলো না। তিনি কেন ট্রাফিক ভায়োলেন্সের মধ্যে পড়লেন না। যথাযথ যদি প্রমাণ দেখাতে পারে আমার বিরুদ্ধে তবে ভালো, না হলে বিনিত গোয়েলের বিরুদ্ধে আমি আইনি ব্যবস্থা নেব।
সভাতে অনুমতি নেই বিজেপির, সেই প্রসঙ্গে বললেন- আমরা ফলতাতে সভা করতে চেয়েছিলাম সেখানে অনুমতি দেওয়া হয়নি। সেন্ট্রাল গভর্নমেন্টের লাইট হাউজের মাঠে সভা করছি। ভেতরে ফ্ল্যাগ লাগানোর অনুমতি নেই। তাই রাস্তায় যে কেউ ফ্ল্যাগ লাগাতে পারে।
ফিরহাদ হাকিম বলেছেন ডায়মন্ড হারবারে ১০০ কিলোমিটারের মধ্যে বিজেপির কোন জায়গা নেই, সেই প্রসঙ্গে শুভেন্দু অধিকারী বললেন- উনি একবার জেলে গেছেন আবার জেলে তো যাবেন।
ভাইপো প্রতি মদের বোতলের পিছনে ৫ টাকা লাভ করে।
আমি আজকে ১১ হাজার টাকা দিলাম এই ১১০০০ টাকা দিয়ে দিদিমণি গ্রামে ওই ১২০ টাকা দরের কম্বল বিতরণ করবেন।
গুজরাটে ১৫০টা সিটে বিজেপি জিতবে এবং আট তারিখে জয় শ্রীরাম শুনবেন।