রাত প্রায় ১০ টায় ইডি দপ্তর থেকে ছাড়া পেলেন অভিষেকের আপ্ত সহায়ক সুমিত
নিউজ ডেস্কঃ দুপর ১২ টায় ফ্রেস মুডে ইডি দপ্তরে ঢুকে রাত ১০টায় বিদ্ধস্ত হয়ে ইডি দপ্তর থেকে বেরিয়ে যাবার সময় মাত্র দুটো কথা বলেই গাড়িতে ওঠেন অভিষেকের আপ্ত সহায়ক সুমিত। ইডি অফিসারেরা আবার তাকে দেখেছেন কিনা? এই প্রশ্নর উত্তরে বলেন, ‘না, ডাকে নি।’ ইডির নোটিস পাওয়ার পরই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপ্তসহায়ক সুমিত রায়। দ্রুত শুনানির আর্জি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন তিনি।
আর্জি ছিল, যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আজ যখন তিনি ইডির অফিসে হাজিরা দেন, সেই সময় কলকাতা হাইকোর্টে তাঁর সেই মামলার শুনানি ছিল। যদিও সুমিত ঘোষের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। সুমিত রায়ের আর্জির প্রেক্ষিতে বিচারপতি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে যদি কড়া পদক্ষেপ করা হয়, তাহলে আদালতে আসতে পারেন সুমিত রায়। তারপর হাজার প্রশ্নের একটাই উত্তর ‘নো কমেন্ট।’
নিয়োগ মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্যই ডাকা হয়েছিল তাঁকে। দুপুর ১২টা নাগাদ ইডির অফিসে পৌঁছে গিয়েছিলেন তিনি। প্রায় দশ ঘণ্টার জিজ্ঞাসাবাদ পর্ব শেষে শেষে রাত ১০টার কিছু আগে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের অফিস থেকে বেরলেন তিনি। কী বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে, কেন ইডি ডেকে পাঠিয়েছিল, সেই সব বিষয়ে এদিন রাতে সংবাদমাধ্যমের সামনে কোনও মন্তব্য করতে চাননি তিনি। ইডির নোটিস পাওয়ার পরই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের আপ্তসহায়ক সুমিত রায়।
দ্রুত শুনানির আর্জি নিয়ে হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন তিনি। আর্জি ছিল, যাতে তাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ না করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। আজ যখন তিনি ইডির অফিসে হাজিরা দেন, সেই সময় কলকাতা হাইকোর্টে তাঁর সেই মামলার শুনানি ছিল। যদিও সুমিত ঘোষের আর্জি খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। সুমিত রায়ের আর্জির প্রেক্ষিতে বিচারপতি জানিয়েছেন, ভবিষ্যতে যদি কড়া পদক্ষেপ করা হয়, তাহলে আদালতে আসতে পারেন সুমিত রায়। এই দরজাটা আদালত খোলা রেখেছেন। সময় সমস্ত কিছুর উত্তর দেবে।