খবরের জের সম্প্রচার হতেই প্রশাসনের চাপ, হাসপাতালে পড়ে থাকা মৃতদেহ নিয়ে গেল আত্মীয়রা।

0 0
Read Time:3 Minute, 47 Second

নিউজ ডেস্কঃ মৃত্যুর ৪৮,ঘন্টা পর বাধ্য হয়ে মৃতদেহ নিতে এগিয়ে আসলো স্বজন হারানোর পরিবার ভুল স্বীকার মৃতের পরিবার।অমানবিকতার দৃশ্য দেখেছিল সুন্দরবন হাসপাতাল পড়ে থাকা মৃতদেহ অস্বীকার করেছিল পরিবারেরউত্তর ২৪ পরগনার বসিরহাট মহকুমার সন্দেশখালি সুন্দরবনের সিতুলিয়ার বছর ৬৫ মোরশেদ গাজী, অসুস্থ হয়ে চলতি মাসের ১২ই ,নভেম্বর হিঙ্গলগঞ্জ ১৩ নম্বর সানডেল বিল গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি করে গিয়েছিল মোর্শেদের পরিবার। তারপর থেকে তারা আর খোঁজ নেয় না পরিবারের সদস্যরা। এই চার দিন ধরে হাসপাতালের চিকিৎসক থেকে শুরু করে নার্স তার দেখাশুনার দায়িত্ব নিয়েছিল। ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে যাওয়ার পরেও শেষ রক্ষা হলো না।

গতকাল বৃহস্পতিবার ১৬ই নভেম্বর মোরসেদেে মৃত্যু হয় চিকিৎসকরা জানিয়ে দেয়।মৃত্যুর সংশয় পত্রে মৃতের পরিবারের লোকের মোবাইল নাম্বার থাকলে সেই মোবাইলে ফোন করলে হাসপাতাল থেকে তারা ফোন তুলতে নারাজ এমন কি ফোন লাইন কেটে দেয়।মৃতদেহ নিতে অস্বীকার করছে। একবিংশ শতাব্দীতে আধুনিক সভ্যতায় মানুষ আজ অমানবিকতার সেটা দেখিয়ে দিল। ২৪ ঘন্টা মৃতদেহ করে থাকার পরও পরিবারের লোক নিয়ে যেতে নারাজ। ইতিমধ্যে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হিঙ্গলগঞ্জ পুলিশ প্রশাসনকে লিখিতভাবে জানিয়েছে সহ বিডিও স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রশাসন থেকে শুরু করে বিভিন্ন দপ্তরে লিখিতভাবে জানাইছে। কিন্তু মৃতদেহ এখনো পর্যন্ত কেউ নিতে আসেনি। যার ফলে সময় যত যাচ্ছে মৃতদে পচন শুরু হয়েছে দুর্গন্ধ ছরাচ্ছে।

হাসপাতালে চারিদিকে। ফলে সমস্যার মধ্যে পড়েছে হাসপাতালে কর্তৃপক্ষ কলকাতা টিভিতে খবর সম্প্রচার হতেই প্রশাসনের চাপ হাসপাতালে পড়ে থাকা ৪৮ ঘণ্টার মৃতদেহ অবশেষে এগিয়ে আসলো মৃতের পরিবার পাশাপাশি এই ঘটনার ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চাইলেন হাসপাতাল ও প্রশাসনের কাছে। তার কারণ একদিকে অর্থনৈতিক অন্যদিকে মৃত ব্যক্তি মোরশেদ আত্ম শশুর বাড়িতে তারাই মৃতদেহ শীতে স্বীকার করে মৃতের পরিবার আর শ্বশুর বাড়ির পরিবার মৃত ব্যক্তির সৎকার করতে কনিয়া প্রকাশ করেছিল কেউ এগিয়ে আসিনি অবশেষে সংবাদ মাধ্যমের খবর প্রচারিত হতেই একদিকে প্রশাসনের চাপ বাধ্য হয়ে মৃত মোর্শেদের ভাই খাদিমুল ইসলাম বোন রোকেয়া বিবি রা মৃতদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ি সন্দেশখালি থানার খুলনা গ্রাম পঞ্চায়েতের সিতুলিয়া গ্রাম সৎকার করার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!