দুর্নীতির কবলে এবার চাষের সার ও, রেহাই পাছে না কোনো জিনিষই!
স্নেহা দত্ত : দুর্নীতির কবল থেকে এবার রেহাই পেলো না চাষের সার ও। সব কিছুতেই কালোবাজারী ছেয়ে গেছে। অসাধু ব্যবসায়ীরা লুট করেছে আমজনতা কে , আমার আপনার মতোন মানুষদের ঠকানো হচ্ছে প্রতিনিয়ত।এবার চাষিদের অভিযোগ, নির্ধারিত মূল্যের চেয়ে বেশি দামে সার বিক্রি করে সারের দোকানগুলি। হুগলীর হরিপাল থানার একাধিক সারের দোকানে অভিযান চালায় পুলিশ আর তাতেই উঠে আসে একাধিক কালোবাজারির অভিযোগ। চাষের সারের কালোবাজারি রুখতে আবারও অভিযান শুরু করল পুলিশ।
শুক্রবার দিন ইতিমধ্যেই হুগলীর বেশ কয়েকটি দোকানে হানা দেয় পুলিশ। আর সেখান থেকে উদ্ধার হয় গোডাউন ভর্তি বেআইনি ভাবে সার মজুত করে কৃত্রিম চাহিদা তৈরি করে, তা বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে চাষিদেরকে। তল্লাশি শুরু হওয়াতে উঠে এসেছে একগুচ্ছ অসাধু ব্যবসায়ী যারা দিনো রাত্রি টুপি পরিয়ে চলেছে চাষীদের।প্রতি বছরই আলু চাষের মরশুমে সারের কালোবাজারির অভিযোগ ওঠে। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।
যে সমস্ত দোকান গুলোতে হানা দেওয়া হয়েছিলো সেখান থেকে উদ্ধার হয় মজুত করে রাখা সার।হুগলি জেলার একাধিক ব্লক থেকে নির্ধারিত মূল্যের থেকে বেশি দামের সার নেওয়ার অভিযোগ যেমন উঠেছে, তেমনি অভিযোগ উঠেছিল মজুত করে রাখা সার বেশি দামে বিক্রি করার চেষ্টা হচ্ছে। পুলিশ মুলত ওই দিন সমস্ত দোকান গুলো তে গিয়ে সারের দাম নির্ধারিত করে। এবং নির্ধারিত মূল্যের থেকে বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে কিনা তা দেখতেই হুগলির বেশ কয়েকটি দোকানে হানা দেয়। এবং সারের দোকানে দেখে রেট চার্ট আছে কিনা ? এছাড়াও পুলিশ পক্ষ থেকে চাষীদের জানানো হয়েছে যে , আপনারা যখন কিনবেন শেয়ার তখন চার্ট রেট দেখে কিনবেন।