গোল মরিচের ঝালে রয়েছে রহস্যময় উপকারিতা

0 0
Read Time:2 Minute, 27 Second

নিউজ ডেস্ক: ফুচকায় অথবা কষা মাংসে চড়া ঝাল খেতে পছন্দ! কাচা লংকা, কিংবা শুকনো লংকার পাশাপাশি গোল মরিচের ঝালের ভক্ত রয়েছে অনেকেই। রীতিমত ডিম টোস্ট বা বাটার টোস্টে গোল মরিচের গুঁড়ো দিয়ে ভক্তি ভরে খেতে কতই না ভাল লাগে। শুধু ভাল লাগার জন্য নয়, এই গোল মরিচে রয়েছে অসামান্য সব গুনাগুন। শরীরের হাই লেবেলের স্ট্যামিনা প্রোভাইডার থেকে শুরু করে কোষ্ঠকাঠিন্য সবেতেই মিলবে অব্যর্থ সমাধান।
তাহলে দেখে নেওয়া জাক গোল মরিচের গুনের তালিকা

১) ফ্যাট হ্রাসের সহায়ক: রোগা হওয়া এই যুগের হাল ফ্যাশান হয়ে দাড়িয়েছে। তাই ওয়েট কমাতে গরম জলে গোল মরিচ খুবই উপকারী। বাড়তি ফ্যাট ঝরাতে সহায়তা করে।

২) সুগার নিয়ন্ত্রকঃ আপনার সুগার হাই?? মুঠো ভরে ওষুধ খেয়ে পেট ভরাতে হচ্ছে! ওষুধ আর দরকার নেই। বরং কচি নিম পাতার সাথে গোল মরিচ সকালে খালি পেটে চিবিয়ে খান। ১ সপ্তাহে সুগার লেবেল চলে আসবে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে।

৩) ঠান্ডা লাগা ধাতের টোটকাঃ
হাল্কা বৃষ্টিতে ভিজে অথবা সর্দিগরমিতে গোল মরিচের টোটকার অবদান অপরিসীম।


৪) কোষ্ঠ্যকাঠিন্য থেকে মুক্তি ঃ
প্রাতঃক্রিয়ায় সারা বেলা বয়ে যায়! এর জন্য রয়েছে সমাধান। এক কাপে হাল্কা উষ্ণ গরম জলে লেবু সহ গোল মরিচের গুড়ো মিশিয়ে টানা কদিন খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা থেকেমিলবে মুক্তি। এমন কি দৈহিক কর্মক্ষমতা বৃদ্ধিতে গোল মরিচের অবঅবদান গুরুত্বপূর্ণ। হালকা গরম জলে গোল মরিচের গুড়ো ফেলে মিশিয়ে চুমুক দিয়ে খেলে শরীরে এনার্জি মিলবে। এছাড়া কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!