পেটকাটি, চাঁদিয়াল, মোমবাতি, বগা, আকাশের রং বেরংয়ের ঘুড়ির মেলা
নিউজ ডেস্ক: সাদা সুতোর উপর মাঞ্জা দিয়ে। ১৫ আগস্ট স্বাধীনতা দিবসের দিন থেকে শুরু করে, বিশ্বকর্মা পুজোর দিন ঘুড়ি ওড়ানোর চল আছে। তবে কোথাও কোথাও দূর্গা পূজার দশমীর দিন পর্যন্ত এই ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে কিন্তু এই সুতোর বদলে বাজার ছেয়ে ফেলেছে নিষিদ্ধ নাইলন সুতো। অথচ এই ধরনের সুতো ইতিমধ্যেই রাজ্যে বিক্রির উপর নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। প্রশাসনিক নজরদারির অভাবে দেদার বিক্রি। জানা গিয়েছে এই সুতো
পচে না। দাম কম। তাই ঘুড়ি ওড়ানোর জন্য এই সূতোকেই ব্যবহার করছে ঘুড়িয়ালরা। ফলে বিপদ বাড়ছে মানুষের। এই সুতোর জখম হয়েছেন বেশ কিছু মানুষ। এই লাইলন সুতোর দাপটে পথচলতি মানুষের কেটেছে গলা। জখম হয়েছে চোখ ,এবং সুতোর হাত থেকে বাঁচতে গিয়ে বহু অ্যাক্সিডেন্ট হয়েছে শহরে । শুধু তাই নয় গাছের মগডালে আটকে থাকা সুতোয় জড়িয়ে মারা যাচ্ছে পাখিরাও। অথচ সচেতন হলেই এই বিপদ এড়ানো যায়। আসুন না নিজেদের আনন্দ যাতে অপরের দুঃখ না ডেকে আনে। পেটকাঠি চাদিয়াল ঘুড়ি ওড়াতে ভরসা হোক সাবেকি সুতির সূতো তেই।