জুনিয়র মৃধা মৃত্যু-রহস্যে জড়িয়ে আছে নানান রহস্য
নিউজ ডেস্ক: কোন দিকে মোড় নিচ্ছে জুনিয়র মৃধা খুনের তদন্ত। কারণ উঠে আসছে এক এক করে চাঞ্চল্যকর তথ্য। গত সোমবার জুনিয়র মৃধার বান্ধবী প্রিয়াঙ্কাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। সূত্রের খবর অনুযায়ী জানা গিয়েছে ২০০৮ সালে মৃধার সঙ্গে পরিচয় হয় প্রিয়াঙ্কার। তারপর সেখান থেকে শুরু হয় ঘনিষ্ঠতা। কিন্তু সম্পর্কে ফাটল ধরল কিভাবে? উঠে আসছে নানান প্রশ্ন। কারন মৃধার পরিবার প্রিয়াঙ্কাকে পুত্রবধূ হিসেবে মেনে নিয়েছিল। যেদিন জুনিয়র মৃধার মৃতদেহ পাওয়া যায় সেদিন মৃতদেহ উদ্ধার করেছিল পুলিশ। কিন্তু প্রথমে মনে করা হয়েছিল যে, গাড়ির ধাক্কায় মৃত্যু হয়েছিল। কিন্তু তদন্তের পর জানা গিয়েছিল গাড়ি থেকে ধাক্কা মেরে ফেলে দেওয়া হয়েছিল সেদিন মৃধাকে। যার কারণে থেঁতলে গিয়েছিল মৃতদেহ। তার আগে তাকে গুলি করা হয়েছে বলেও জানা গিয়েছে। যেদিন মৃধার মৃত্যু হয় সেদিন প্রিয়াঙ্কা মৃধাকে মোট ১২ বার ফোন করেছিল। এবং অন্যদিকে প্রিয়াঙ্কা টলিউডের এক প্রযোজককে ২০০ বার ফোন করেছিল। এই খুনের ঘটনার পরেই তার পরিবার সিআইডির কাছে দ্বারস্থ হয়েছিল। কিন্তু সেই মুহূর্তে সিআইডি অফিসার বদলে যায়। এরপর পরিবার দ্বারস্থ হয় হাইকোর্টে। সেখান থেকে নতুনভাবে শুরু হয় জুনিয়র মৃধার কেস। সামনে আসে নানান তথ্য। তদন্তের পর জানা গিয়েছিল অরকুটে পরিচয় হয় এক বান্ধবীর সঙ্গে। বান্ধবীর নাম প্রিয়াঙ্কা। আরও জানা যায় এই প্রিয়াঙ্কা নামে মহিলা একাধিক প্রযোজকের শয্যাসঙ্গী হয়ে উঠেছিলেন একসময়।