লখিমপুর ঘটনায় বিচারপতি জানালেন, অন্যান্য অভিযুক্তের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করা হয়, বর্তমান অভিযুক্তের সঙ্গেও তেমনই ব্যবহার করা উচিত
নিউজ ডেস্ক: বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট উত্তরপ্রদেশ সরকারকে নির্দেশ দেয়, লখিমপুর-খেরির হিংসা নিয়ে স্ট্যাটাস রিপোর্ট পেশ করতে হবে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে। শুক্রবার শীর্ষ আদালতে ওই ঘটনা নিয়ে জনস্বার্থের মামলার শুনানি হয়। প্রধান বিচারপতি এন ভি রামানার নেতৃত্বে শীর্ষ আদালতের একটি বেঞ্চ বলে, আমরা লখিমপুর নিয়ে অনেক ই-মেল পেয়েছি। উত্তরপ্রদেশ সরকারের হয়ে এদিন সওয়াল করেন প্রবীণ আইনজীবী হরিশ সালভে। প্রধান বিচারপতি রামানা বলেন, ‘এফআইআর দেখে বোঝা যাচ্ছে, ওই অপরাধ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩০৩ নম্বর ধারায় পড়ে। এই ধরনের মামলায় অন্যান্য অভিযুক্তের সঙ্গে যেমন ব্যবহার করা হয়, বর্তমান অভিযুক্তের সঙ্গেও তেমনই ব্যবহার করা উচিত।’ হরিশ সালভে বলেন, ‘ময়না তদন্তের রিপোর্টে কোথাও বুলেটের ক্ষত-র কথা বলা হয়নি। সেজন্য ১৬০ নম্বর ধারায় নোটিশ দেওয়া হয়েছে। যেভাবে গাড়িটি চালানো হচ্ছিল, তাতে ৩০২ ধারার মামলাও হতে পারে।’ পরে প্রবীণ অ্যাডভোকেট বলেন, ‘এই মামলায় যে অভিযোগ উঠেছে, তা হয়তো সত্যি। বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের হয়তো শব্দটি ব্যবহার করতে হবে। এই মামলায় যে প্রমাণ পেশ করা হয়েছে, তা যদি সত্যি হয়, তাহলে খুনের অভিযোগ সত্যি হতে পারে।’