গোরুপাচারের সূত্রের খোঁজে সিবিআই এর গোরু খোঁজা
নিউজ ডেস্ক::সাতদিন ধতে সিবিআই ‘গোরুখোঁজা’ করে চলেছে গোরু পাচারের বিস্তর টাকা হাত বদল হতো কিভাবে।গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সিবিআই কনফার্ম যে এই গোরু পাচারের প্রকাশ্যে এনামুল থাকলেও গভীরে আছে অনুব্রতর বীজ।
তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল গ্রেফতার হওয়ার পরে তাঁর ঘনিষ্ঠদের একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সেই তালিকায় রয়েছেন কেষ্টকন্যা সুকন্যা, ঘনিষ্ঠ বিদ্যুত্বরণ গায়েন, মলয় পিট এমনকী কেষ্টর বাড়ির রাঁধুনি ও চালকল মালিক রাজীব ভট্টাচার্য।কখনও ব্যবসা সংক্রান্ত বিষয়ে, কখনও ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের লেনদেন, কখনও জমিজায়গা নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে বা যাঁদের বাড়িতে অভিযান চালানো হয়েছে প্রত্যেকের কাছ থেকেই কোনও না কোনও নথি বা তথ্য প্রমাণ মিলেছে।
সূত্র মারফৎ সিবি আই জেনেছে অনুব্রতর কন্যার এগ্রোকেমের ডিরেক্টর বিদ্যুৎ বরণ গাইন । আবার বিদ্যুতের নামে একাধিক সম্পত্তির হদিশ মিলেছে। বোলপুর পুরসভার গাড়ি চালক বিদ্যুত্ অত সম্পত্তির মালির কী ভাবে হলেন তা এখন সিবিআই স্ক্যানারে। আবার শান্তিনিকেতন মেডিক্যাল কলেজের কর্ণধার মলয় পিট কেষ্ট ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। সিবিআইয়ের দাবি, মলয়ের কলেজে বিনিয়োগ করা হয়েছে সুকন্যার ভোলে ব্যোম রাইস মিলের টাকা।
আবার চালকল মালিক রাজীব অনুব্রত স্ত্রীর চিকিত্সার জন্য বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করেছেন।
সবটা মিলিয়ে সিবিআই এর ধারণা তারা ঠিক পথেই এগোচ্ছে।