বিক্ষোভ আন্দোলনে মীনাক্ষী গ্রেফতার
নিউজ ডেস্ক::গতকাল করুনাময়ী অনশন মঞ্চে গিয়ে DYFI সম্পাদিকা মীনাক্ষী মুখার্জি বলেছিল,পুলিশ যদি জোর করে ওদের অবস্থান তোলে তাহলে সারা বাংলা জুড়ে বামপন্থী ছাত্র যুবরা প্রতিবাদ করবে।
এদিন বেলা গড়াতেই সল্টলেক সিটিসেন্টার চত্বরে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন বাম ছাত্র-যুবরা। মীনাক্ষি মুখোপাধ্যায়, কলতান দাশগুপ্ত সহ অন্যান্য বাম নেতারা। পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্থ ধস্তাধস্তিও হয় বাম ছাত্র-যুবদের। পুলিশের গতরাতের ভূমিকার প্রতিবাদে এদিন মিছিলের ডাক দিয়েছিল এসএফআই-ডিওয়াইএফআই। কিন্তু সিটি সেন্টার চত্বরের কাছে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। আর এরপরই রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন মীনাক্ষীরা।
মহিলা পুলিশকর্মীদের ডেকে এনে মীনাক্ষীকে টেনে হিঁচড়ে তোলার চেষ এদিন বেলা গড়াতেই সল্টলেক সিটিসেন্টার চত্বরে অবস্থান বিক্ষোভ শুরু করেন বাম ছাত্র-যুবরা। মীনাক্ষি মুখোপাধ্যায়, কলতান দাশগুপ্ত সহ অন্যান্য বাম নেতারা। পুলিশের সঙ্গে একপ্রস্থ ধস্তাধস্তিও হয় বাম ছাত্র-যুবদের। পুলিশের গতরাতের ভূমিকার প্রতিবাদে এদিন মিছিলের ডাক দিয়েছিল এসএফআই-ডিওয়াইএফআই। কিন্তু সিটি সেন্টার চত্বরের কাছে তাঁদের আটকে দেয় পুলিশ। আর এরপরই রাস্তায় বসে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন মীনাক্ষীরা। মহিলা পুলিশকর্মীদের ডেকে এনে মীনাক্ষীকে টেনে হিঁচড়ে তোলার চেষ্টা করা হয়।
পুলিশের ভূমিকা নিয়ে কটাক্ষ করে মীনাক্ষী বলেন, “দালালি করছে পুলিশ। পুলিশ সাবধান হোক। আমরা বলেছি পুলিশের আধিকারিক আসুন। এসে কথা বলুন। পয়সা নিয়ে, সাদা খাতা জমা নিয়ে এই সরকার চাকরি দিয়েছে। এর প্রতিবাদ এ রাজ্যে হবেই। ওরা যদি প্রতিবাদ করতে না দেয়, ওরা ভুল করছে। পুলিশের যিনি দায়িত্বে আছেন, তিনি আসুন, ১৪৪ ধারা দেখিয়ে দিক। আমরা ১৪৪ ধারা লঙ্ঘণ করব না। এখানে কি ১৪৪ ধারা? নয় তো।” একইসঙ্গে রাজ্য সরকারের প্রতি কড়া ভাষায় আক্রমণ শানিয়েছেন কলতান দাশগুপ্তও।
তাঁর বক্তব্য়, “এটাই তৃণমূলের বাহিনী। তৃণমূল গর্তে লুকিয়েছে, পুলিশকে ব্যবহার করে আন্দোলন ভাঙতে চাইছে। এই আন্দোলন ভাঙবে না। তৃণমূলকে গর্তে ঢুকিয়ে দেওয়া হবে।
পুলিশ মীনাক্ষীদের তুলে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করলে তাঁরা সেখানে রাস্তার উপরেই শুয়ে পড়েন। মীনাক্ষী, কলতানদের টেনে নিয়ে যেতে গিয়ে বেশ বেগ পেতে হয় পুলিশকর্মীদের। শেষ পর্যন্ত অবশ্য মীনাক্ষীদের প্রিজন ভ্যানে তুলে নিয়ে যান পুলিশকর্মীরা।