বাজেট ২০২৩-এ কৃষি-মহলের প্রত্যাশিত দাবি
নিউজ ডেস্কঃ সার এবং কৃষি রাসায়নিকের উপর উচ্চতর ভর্তুকি, পশুপালন সেক্টরের জন্য সস্তা ঋণ এবং কৃষি রাসায়নিকের জন্য উৎপাদন-সংযুক্তকরণ গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে এবং গ্রামীণ চাহিদা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে, কৃষক এবং কোম্পানিগুলি আগামীর জন্য তাদের ইচ্ছার তালিকা তৈরি করে সেই কথাই বলছে বাজেট ২০২৩- এর পরিসংখ্যান।
কেউ কেউ গ্রামীণ কর্মসংস্থান গ্যারান্টি স্কিমে উচ্চতর তহবিল বরাদ্দের পরামর্শ দিয়েছেন, বলেছেন যে এটি গ্রামীণ অর্থনীতিতে নগদ প্রবাহ বাড়াতে সাহায্য করবে। গ্রামীণ চাহিদা,এফএমসিজি এবং টু-হুইলার সহ বিভিন্ন বিভাগে প্রহার করেছে। মুদ্রাস্ফীতি পরিবারগুলিকে ক্ষতিগ্রস্থ করছে এবং প্রকৃত মজুরি কমে গেছে। উভয়ের ফলেই গ্রামীণ ব্যয় মন্থর হয়ে পড়েছে।
এবারের বাজেটের ক্ষেত্রে কৃষকের রোজগার বাড়ানো উচিত সর্বপ্রথম,এমনই মনে করছেন বহু বিশেষজ্ঞ। কো-অপারেটিভ নিয়ে নতুন ঘোষণার সম্ভাবনা রয়েছে যথেষ্টই। এছাড়া পরিবহন, মার্কেটিং, ব্র্যান্ডিংয়ের মতো দিকে ইতিবাচক কিছু থাকতে পারে।
তবে কৃষক মহলের দাবি রয়েছে প্রযুক্তিগত উদ্ভাবনের দিকটি নিয়ে সরকার যেন আরও উদ্যোগী হয়। ডিজিটাল ইন্ডিয়া সম্পর্কিত কর্মকাণ্ডে অনেক ঘোষণা হলেও কৃষির ক্ষেত্রে যা হয়েছে, তা সামান্যই। করোনা পরবর্তী পরিস্থিতিতে শস্য বিমায় আরও ছাড়ের অনুরোধ রয়েছে এবার।
অনেকেই আবেদন করেছেন যে, ড্রোন এবং অন্যান্য দরকারি জিনিস কেনার ক্ষেত্রে যেন আরও ভর্তুকি দেওয়া হয়। সরবরাহ এবং গুদাম বা হিমঘর নিয়ে সমস্যার সুরাহাও প্রয়োজন। কৃষিতে বেশ কিছু দেশীয় স্টার্ট আপ থাকলেও প্রয়োজনের তুলনায় তা অনেকটাই কম। সেখানেও বাজেটে আশা রয়েছে নতুন ঘোষণার।