ফের বিস্ফোরক দিলীপ ঘোষ
নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে একের পর এক চাঞ্চল্যকর নাম সামনে আসছে! শুধু তাই নয়, লক্ষাধিক টাকা লেনদেনের খবরও সামনে আসছে। যা নিয়ে রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজ্য-রাজনীতিতে। নিয়োগ দুর্নীতিতে ক্রমশ কোণঠাসা হচ্ছে তৃণমূল সরকার। আর এর মধ্যেই কার্যত বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ।
তাঁর দাবি, টাকা দিয়েও যদি চাকরি না পান তাহলে নেতাদের দরজায় যান এবং লাথি মারুন। এমনকি গাছে বেঁধে রাখারও নিদান দেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি।
সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনকে মাথায় রেখে একের পর এক এলাকাতে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। তেমনই বৃহস্পতিবার তুফানগঞ্জের নাককাটিগছ গ্রাম পঞ্চায়েতে এলাকাতে সভা করেন দিলীপ ঘোষ। আর সেখান থেকেই নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম না করে তৃণমূলকে রীতিমত হুঁশিয়ারি দেন। বলেন, কলকাতা গাড়ি আটকালেই এক – দেড় কোটি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। কোথা থেকে আসছে এত টাকা! প্রশ্ন বিজেপি নেতার। আর সেই প্রসঙ্গ টেনেই তিনি বলেন, খাবার নেই , চাকরি নেই। আর গাড়িতে এত টাকা। কিন্ত্য কার টাকা। গরীব মানুষকে লুঠ করেই সেই টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে এদিন বক্তব্য রাখেন দিলীপ ঘোষ।
আর তা বলতে গিয়ে তৃণমূলকে কড়া বার্তা দেন তিনি। বলেন, কেউ বলছেন ১০ লাখ দিলে প্রাইমারিতে চাকরি করে দেব। আবার কেউ হাই স্কুলের জন্যে ১২ লাখ টাকা চাইছে। যে যা পাচ্ছে টাকা চাইছে আর মানুষও তা বিশ্বাস করে দিচ্ছে বলে দাবি সাংসদের। আর তা বলতে গিয়েই প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যানের প্রসঙ্গ টানেন তিনি। বলেন, প্রাক্তন চেয়ারম্যান ৩৮ হাজার লোকের কাছ থেকে কম করে ১০ লক্ষ টাকা করে নিয়েছে। যার মধ্যে ১৮ হাজার চাকরি পেয়েছে। ২০ হাজার পায়নি বলে দাবি দিলীপ ঘোষ।
আর তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ তৃণমূল নেতাদের কলার ধরছে বলে দাবি তাঁর। দিলীপ ঘোষ, একের পর এক নাম সামনে আসছে। তবে সবাই জেলে যাবে। আর এরপরেই তাঁর নিদান, নেতার বাড়িতে গিয়ে চিৎকার করুন। টাকা চান। না দিলে তাহলে নেতাদের দরজায় লাথি মারুন। এমনকি রাস্তায় বের হলে গাছে বেঁধে রাখার নিদানও এদিন দিতে শোনা গিয়েছে দিলীপ ঘোষের মুখে। আর তা ঘিরে যাবতীয় বিতর্ক তৈরি হয়েছে। পালটা দিলীপ ঘোষকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শাসক তৃণমূলের।
দিলীপ ঘোষের মন্তব্য ঘিরে একাধিকবার বঙ্গ বিজেপিকে বিতর্কে পড়তে হয়েছে। এমনকি এই বিষয়ে বারবার সতর্কও করা হয়েছে বিজেপি নেতাকে। কিন্তু তিনি যে বদলাননি সেই প্রমাণ ফের একবার পেল বাংলার মানুষ। একেবারে খোলা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি।
নিয়োগ দুর্নীতিতে একের পর এক চাঞ্চল্যকর নাম সামনে আসছে! শুধু তাই নয়, লক্ষাধিক টাকা লেনদেনের খবরও সামনে আসছে। যা নিয়ে রীতিমত চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে রাজ্য-রাজনীতিতে। নিয়োগ দুর্নীতিতে ক্রমশ কোণঠাসা হচ্ছে তৃণমূল সরকার। আর এর মধ্যেই কার্যত বোমা ফাটালেন দিলীপ ঘোষ।
তাঁর দাবি, টাকা দিয়েও যদি চাকরি না পান তাহলে নেতাদের দরজায় যান এবং লাথি মারুন। এমনকি গাছে বেঁধে রাখারও নিদান দেন বিজেপির প্রাক্তন রাজ্য সভাপতি।
সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। আর সেই নির্বাচনকে মাথায় রেখে একের পর এক এলাকাতে যাচ্ছেন বঙ্গ বিজেপির নেতারা। তেমনই বৃহস্পতিবার তুফানগঞ্জের নাককাটিগছ গ্রাম পঞ্চায়েতে এলাকাতে সভা করেন দিলীপ ঘোষ। আর সেখান থেকেই নিয়োগ দুর্নীতিতে নাম না করে তৃণমূলকে রীতিমত হুঁশিয়ারি দেন। বলেন, কলকাতা গাড়ি আটকালেই এক – দেড় কোটি টাকা পাওয়া যাচ্ছে। কোথা থেকে আসছে এত টাকা! প্রশ্ন বিজেপি নেতার। আর সেই প্রসঙ্গ টেনেই তিনি বলেন, খাবার নেই , চাকরি নেই। আর গাড়িতে এত টাকা। কিন্ত্য কার টাকা। গরীব মানুষকে লুঠ করেই সেই টাকা নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে এদিন বক্তব্য রাখেন দিলীপ ঘোষ।
আর তা বলতে গিয়ে তৃণমূলকে কড়া বার্তা দেন তিনি। বলেন, কেউ বলছেন ১০ লাখ দিলে প্রাইমারিতে চাকরি করে দেব। আবার কেউ হাই স্কুলের জন্যে ১২ লাখ টাকা চাইছে। যে যা পাচ্ছে টাকা চাইছে আর মানুষও তা বিশ্বাস করে দিচ্ছে বলে দাবি সাংসদের। আর তা বলতে গিয়েই প্রাক্তন এসএসসি চেয়ারম্যানের প্রসঙ্গ টানেন তিনি। বলেন, প্রাক্তন চেয়ারম্যান ৩৮ হাজার লোকের কাছ থেকে কম করে ১০ লক্ষ টাকা করে নিয়েছে। যার মধ্যে ১৮ হাজার চাকরি পেয়েছে। ২০ হাজার পায়নি বলে দাবি দিলীপ ঘোষ।
আর তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ তৃণমূল নেতাদের কলার ধরছে বলে দাবি তাঁর। দিলীপ ঘোষ, একের পর এক নাম সামনে আসছে। তবে সবাই জেলে যাবে। আর এরপরেই তাঁর নিদান, নেতার বাড়িতে গিয়ে চিৎকার করুন। টাকা চান। না দিলে তাহলে নেতাদের দরজায় লাথি মারুন। এমনকি রাস্তায় বের হলে গাছে বেঁধে রাখার নিদানও এদিন দিতে শোনা গিয়েছে দিলীপ ঘোষের মুখে। আর তা ঘিরে যাবতীয় বিতর্ক তৈরি হয়েছে। পালটা দিলীপ ঘোষকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শাসক তৃণমূলের।
দিলীপ ঘোষের মন্তব্য ঘিরে একাধিকবার বঙ্গ বিজেপিকে বিতর্কে পড়তে হয়েছে। এমনকি এই বিষয়ে বারবার সতর্কও করা হয়েছে বিজেপি নেতাকে। কিন্তু তিনি যে বদলাননি সেই প্রমাণ ফের একবার পেল বাংলার মানুষ। একেবারে খোলা মঞ্চে দাঁড়িয়ে তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি।