Kolkata::”নাহ!আর কি বলার থাকবে?চাপ্টার তো ক্লোজড” – ফিরহাদ প্রসঙ্গে কুণাল

0 0
Read Time:6 Minute, 50 Second

নিউজ ডেস্ক::কোলকাতা পৌরসভার অন্তর্গত এলাকায় পার্কিং ফিস বাড়ানো নিয়ে ইতিমধ্যে তৃণমূলের অন্দরে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। দুই নেতার বাগযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহল নানা ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন।
শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে মেয়রের ওই সিদ্ধান্ত খারিজ হওয়ার প্রেক্ষিতে তৃণমূল বলেছিল, মুখ্যমন্ত্রীকে না জানিয়ে ফি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নজরে আনার পরে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়ে ওই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করিয়েছেন। যাতে ববির প্রতিক্রিয়া ছিল, দলের এ ভাবে বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আনার প্রয়োজন ছিল না। এই কথা বলার সময় ববি হাকিমের মুখে কুণাল ঘোষ সম্পর্কে স্পষ্ট বিরক্তি প্রকাশ পেয়েছিল।

শনিবার দক্ষিণ কলকাতায় দুটি কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকলেও পার্কিং ফি সংক্রান্ত আলোচনা সম্পর্কে একটি শব্দও বলেননি মেয়র। তৃণমূলের তরফেও বিষয়টি নিয়ে নির্দিষ্ট ‘বার্তা’ দিয়েছেন দলের মুখপাত্র কুণাল। তিনি বলেন, ‘‘ববিদা সিনিয়র মন্ত্রী, নেতা। পুরপ্রশাসনেও অভিজ্ঞ। তাঁর সঙ্গে বিরোধের কোনও ব্যাপার নেই।’’ তবে পার্কিং ফি প্রত্যাহারের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আনা নিয়ে ববি যে প্রশ্ন তুলেছিলেন, এ দিন সে সম্পর্কেও দলের অবস্থানের পক্ষেই কথা বলেছেন তিনি। তাঁর কথা, ‘‘মানুষের কাছে দলের দায়বদ্ধতা থাকে। তাই দলকেই এই বিষয়টি তাদের জানাতে হয়েছে।’’ কিন্তু এখানেই একটা প্রশ্ন ওঠে গেছে। কিছুদিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ের বাড়িতে তৃণমূলের দলীয় সভায় মমতা ববি হাকিমকে সাবধান করে নিলেন, ‘ববি,পৌরসভা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় নিয়ে মুখ খুলবে না।’ স্বাভাবিক কারণেই ববি ভেবেছিলেন,পৌরসভা নিয়ে স্বাধীন সিধান্ত নেওয়ার অধিকার তার আছে। কিন্তু ববি ভুল ভেবেছিলেন। সে যাইহোক,শেষ পর্যন্ত বিষয়টি মিটেছে। শনিবার সারাদিন বিষয়টি ঘিরে চর্চার কেন্দ্রবিন্দু ছিল তৃণমূলের ভিতরের রাজনৈতিক ‘সমীকরণ’ এবং এই প্রেক্ষিতে মেয়র ববি’র সম্ভাব্য পদক্ষেপ। তবে দলের মতোই ববিও এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা বাড়াননি। এ দিন রাতে কুণাল ঘোষের তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, ‘‘নাহ! আর কী বলার থাকবে? চ্যাপ্টার তো ক্লোজ়ড।’’

নিউজ ডেস্ক::কোলকাতা পৌরসভার অন্তর্গত এলাকায় পার্কিং ফিস বাড়ানো নিয়ে ইতিমধ্যে তৃণমূলের অন্দরে বিস্তর জলঘোলা হয়েছে। দুই নেতার বাগযুদ্ধকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক মহল নানা ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেছেন।
শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে মেয়রের ওই সিদ্ধান্ত খারিজ হওয়ার প্রেক্ষিতে তৃণমূল বলেছিল, মুখ্যমন্ত্রীকে না জানিয়ে ফি বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত হয়েছিল। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নজরে আনার পরে মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়ে ওই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করিয়েছেন। যাতে ববির প্রতিক্রিয়া ছিল, দলের এ ভাবে বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আনার প্রয়োজন ছিল না। এই কথা বলার সময় ববি হাকিমের মুখে কুণাল ঘোষ সম্পর্কে স্পষ্ট বিরক্তি প্রকাশ পেয়েছিল।

শনিবার দক্ষিণ কলকাতায় দুটি কর্মসূচিতে উপস্থিত থাকলেও পার্কিং ফি সংক্রান্ত আলোচনা সম্পর্কে একটি শব্দও বলেননি মেয়র। তৃণমূলের তরফেও বিষয়টি নিয়ে নির্দিষ্ট ‘বার্তা’ দিয়েছেন দলের মুখপাত্র কুণাল। তিনি বলেন, ‘‘ববিদা সিনিয়র মন্ত্রী, নেতা। পুরপ্রশাসনেও অভিজ্ঞ। তাঁর সঙ্গে বিরোধের কোনও ব্যাপার নেই।’’ তবে পার্কিং ফি প্রত্যাহারের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আনা নিয়ে ববি যে প্রশ্ন তুলেছিলেন, এ দিন সে সম্পর্কেও দলের অবস্থানের পক্ষেই কথা বলেছেন তিনি। তাঁর কথা, ‘‘মানুষের কাছে দলের দায়বদ্ধতা থাকে। তাই দলকেই এই বিষয়টি তাদের জানাতে হয়েছে।’’ কিন্তু এখানেই একটা প্রশ্ন ওঠে গেছে। কিছুদিন আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যয়ের বাড়িতে তৃণমূলের দলীয় সভায় মমতা ববি হাকিমকে সাবধান করে নিলেন, ‘ববি,পৌরসভা ছাড়া অন্য কোনো বিষয় নিয়ে মুখ খুলবে না।

‘ স্বাভাবিক কারণেই ববি ভেবেছিলেন,পৌরসভা নিয়ে স্বাধীন সিধান্ত নেওয়ার অধিকার তার আছে। কিন্তু ববি ভুল ভেবেছিলেন। সে যাইহোক,শেষ পর্যন্ত বিষয়টি মিটেছে। শনিবার সারাদিন বিষয়টি ঘিরে চর্চার কেন্দ্রবিন্দু ছিল তৃণমূলের ভিতরের রাজনৈতিক ‘সমীকরণ’ এবং এই প্রেক্ষিতে মেয়র ববি’র সম্ভাব্য পদক্ষেপ। তবে দলের মতোই ববিও এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা বাড়াননি। এ দিন রাতে কুণাল ঘোষের তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য, ‘‘নাহ! আর কী বলার থাকবে? চ্যাপ্টার তো ক্লোজ়ড।’’

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!