ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনা, নিশানয় মোদি সরকার
নিউজ ডেস্কঃ ওড়িশার বালেশ্বরের পর অন্ধ্রপ্রদেশ। রবিবার বিজয়নগরম জেলায় ঘটে গেল আরো এক রেল দুর্ঘটনা, প্যাসেঞ্জার ট্রেনের সঙ্গে সংঘর্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনের। মারা গিয়েছেন তিন জন যাত্রী। একটি প্যাসেঞ্জার ট্রেনের সঙ্গে পালাসা এক্সপ্রেসের সংঘর্ষের ফল এমন ভয়াবহ দুর্ঘটনা। প্যাসেঞ্জার ট্রেনটি বিশাখাপত্তনম থেকে রায়গড়া যাচ্ছিল।
ওভারহেড তার ছিঁড়ে যাওয়ায় ট্রেনটি দাঁড়িয়ে পড়ে। তখন তাতে এসে ধাক্কা দেয় পালাসা এক্সপ্রেস। বিশাখাপত্তনম থেকে পালাসা যাচ্ছিল ট্রেনটি। সূত্রের খবর ধাক্কার ফলে প্যাসেঞ্জার ট্রেনটির তিনটি কামরা লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে। ঘটনাস্থলের বিভিন্ন ছবি প্রকাশিত হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় যা দেখে রীতিমতো আতকে উঠেছেন গোটা ভারতবাসী। তাতে দেখা গিয়েছে লাইনচ্যুত হয়ে পড়ে রয়েছে ট্রেনের কামরা। সেখানে জড়ো হয়েছেন বহু মানুষ। সরকারি সাহায্যের অপেক্ষায় না থেকে উদ্ধারকাজে হাত দিয়েছেন স্থানীয়েরা। পূর্ব মধ্য রেলের জনসংযোগ আধিকারিক জানিয়েছেন, “দু’টি ট্রেনের সংঘর্ষ হয়েছে। তাতে ট্রেনের কামরা লাইনচ্যুত হয়েছে। আহত হয়েছেন বেশ কয়েক জন। তবে সেই সংখ্যাটা জানা যায়নি। উদ্ধারকাজ চলছে”।
প্রথমে বালেশ্বর তারপর এই বিজয়নগরমের ভয়াবহ রেল দুর্ঘটনা, ভাবাচ্ছে গোটা দেশবাসীকে যে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করেও কেন আটকানো যাচ্ছে না এই রেল দুর্ঘটনাগুলি । ইতিমধ্যে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল কেন্দ্রীয় সরকারের দিকে তোপ দেগেছেন।
এই রেল দুর্ঘটনায় মৃত এবং ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত যাত্রীর পরিবারকে ২ লক্ষ টাকা ক্ষতিপূরণ দেবার কথা বলেছে মোদি সরকার কিন্তু জনসাধারণের একটাই প্রশ্ন এভাবে আর কতদিন চলবে একদিকে যেমন বান্দে ভারত,
নমো ভারত এর মত অত্যাধুনিক ট্রেন গুলি রেল ব্যবস্থায় জুরছে মোদি সরকার আর অন্যদিকে এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা।
এই রেল দুর্ঘটনা নিয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নিজেদের মতন করে তাদের বক্তব্য পেশ করেছেন দিলীপ ঘোষের বক্তব্য অনুযায়ী”ভারতীয় রেল ব্যবস্থা অনেক বড়
একটি ব্যবস্থা এটিকে সঠিকভাবে পরিচালনা করতে হবে মাঝেমধ্যে দু একটি দুর্ঘটনা ঘটছে কিন্তু এটার দিকেও নজর দেবে মোদি সরকার
রেল দুর্ঘটনা যে শুধুমাত্র এখনি হচ্ছে তাই নয় যখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রেলমন্ত্রী ছিলেন তখনও বহু ট্রেন এক্সিডেন্ট হয়েছে এ ভারতে।”