পথশ্রী না পকেটশ্রী! 

0 0
Read Time:4 Minute, 55 Second

নিউজ ডেস্ক : এখনো এক মাস হয়নি, তার আগেই হাতের টানেই উঠে আসছে সদ্য নির্মিত রাস্তার পিচ। আর এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ সিমলাপাল এলাকার মানুষ। এমনকি এই অবস্থায় পথশ্রী নয়, ‘পকেটশ্রী’ বলেও কটাক্ষ করতে শুরু করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সিমলাপালের মাচাতোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শুশুনিয়া মোড় থেকে কাঁসাচরা পর্যন্ত ‘পথশ্রী’ প্রকল্পে ২ দশমিক ৭০ কিলোমিটার পিচের রাস্তা তৈরী হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থা তড়িঘড়ি রাস্তা তৈরীর কাজ শেষ করে এলাকা ছেড়েছেন। কিন্তু নিম্ন মানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করার ফলেই হাতের টানে নবনির্মিত ওই রাস্তার পিচ উঠে আসছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।

গ্রামবাসী অজিত মণ্ডলের দাবি, রাস্তা তৈরীর সময়ই আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম, কেউ কথা শোনেনি। তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই কাজ দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন তাঁরাও সমান দায়ি বলে তিনি দাবি করেন।

এই ঘটনায় শাসক দলের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছে বিজেপি। দলের নেতা আলোক মহান্তীর দাবি, এক কোটি টাকার প্রকল্প হলে আগাম ৪০ লাখ টাকা যায় শাসক দলের নেতাদের পকেটে। পরে স্থানীয় নেতাদের নির্দিষ্ট ভাগ দিতে হয়। এই অবস্থায় ঠিকাদারী সংস্থা কাজ করবে কি করে? ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

এবিষয়ে তৃণমূল নেত্রী ও বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সদস্যা মমতা সিংহমহাপাত্র বলেন, বিষয়টি জানা নেই, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। নিম্নমানের কাজ হয়ে থাকলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।এখনো এক মাস হয়নি, তার আগেই হাতের টানেই উঠে আসছে সদ্য নির্মিত রাস্তার পিচ। আর এই ঘটনায় ক্ষুব্ধ সিমলাপাল এলাকার মানুষ। এমনকি এই অবস্থায় পথশ্রী নয়, ‘পকেটশ্রী’ বলেও কটাক্ষ করতে শুরু করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে খবর, সিমলাপালের মাচাতোড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের শুশুনিয়া মোড় থেকে কাঁসাচরা পর্যন্ত ‘পথশ্রী’ প্রকল্পে ২ দশমিক ৭০ কিলোমিটার পিচের রাস্তা তৈরী হয়। দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থা তড়িঘড়ি রাস্তা তৈরীর কাজ শেষ করে এলাকা ছেড়েছেন। কিন্তু নিম্ন মানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করার ফলেই হাতের টানে নবনির্মিত ওই রাস্তার পিচ উঠে আসছে বলে স্থানীয়দের অভিযোগ।
গ্রামবাসী অজিত মণ্ডলের দাবি, রাস্তা তৈরীর সময়ই আমরা আপত্তি জানিয়েছিলাম, কেউ কথা শোনেনি। তৃণমূলের স্থানীয় নেতারা এই কাজ দেখভালের দায়িত্বে ছিলেন তাঁরাও সমান দায়ি বলে তিনি দাবি করেন।

এই ঘটনায় শাসক দলের দিকেই অভিযোগের আঙ্গুল তুলেছে বিজেপি। দলের নেতা আলোক মহান্তীর দাবি, এক কোটি টাকার প্রকল্প হলে আগাম ৪০ লাখ টাকা যায় শাসক দলের নেতাদের পকেটে। পরে স্থানীয় নেতাদের নির্দিষ্ট ভাগ দিতে হয়। এই অবস্থায় ঠিকাদারী সংস্থা কাজ করবে কি করে? ফলে যা হওয়ার তাই হয়েছে বলে তিনি দাবি করেন।

এবিষয়ে তৃণমূল নেত্রী ও বাঁকুড়া জেলা পরিষদের সদস্যা মমতা সিংহমহাপাত্র বলেন, বিষয়টি জানা নেই, খোঁজ নিয়ে দেখতে হবে। নিম্নমানের কাজ হয়ে থাকলে দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিকাদারী সংস্থার বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।

Happy
Happy
0 %
Sad
Sad
0 %
Excited
Excited
0 %
Sleepy
Sleepy
0 %
Angry
Angry
0 %
Surprise
Surprise
0 %

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

error: Content is protected !!