যাদবপুরে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা
যাদবপুরে ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা
নিউজ ডেস্ক: যাদবপুরের ভোট আগামী ১তারিখ। বিজেপি প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকেই বিজেপি প্রার্থী বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীয় প্রচারের ময়দানে উপস্থিত। আজ বৃহস্পতিবার ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীর সমর্থনে এক বিশাল জনসভায় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। এদিন নির্বাচনী প্রচারে জনতার উদ্দেশ্যে সম্বোধন করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ভারতীয় জনতা পার্টির উপর মানুষের আস্থা রয়েছে। আমরা সরকার গঠন করার জন্য ৪০০ টিরও অধিক আসনে জয়ী হবো।
ত্রিপুরায় আমরা প্রত্যক্ষ করেছি সিপিএম কীভাবে রাজ্য শাসন করেছে। আর এখন সিপিএম এবং কংগ্রেস একত্রিত হয়ে একটি অশুভ জোট গঠন করেছে। মানিক সাহা বলেন, ‘আমাদের অভিভাবক হিসেবে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার মতো ব্যক্তিত্ব। আমরা যদি ত্রিপুরা থেকে তাঁদের নেতৃত্বে সিপিএমকে হটিয়ে দিতে পারি তবে আমি নিশ্চিত যে পশ্চিমবঙ্গেও এর পুনরাবৃত্তি হবে।’ মানিক সাহা বলেন, ভারতে বিজেপি ও যাদবপুরে অনির্বাণ গাঙ্গুলীর বিজয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ৪ তারিখ ভোটের ফল বের হলেই সমস্তটা সামনে চলে আসবে।
বক্তব্য রাখাকালীন তিনি ত্রিপুরার প্রসঙ্গ তুলে বলেন, দীর্ঘ বছর ত্রিপুরায় বাম শাসনে এরা খুন, সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ চালিয়ে গেছে। এভাবেই পশ্চিমবঙ্গেও তৃণমূল কংগ্রেস এই কাজ করে যাচ্ছে। ত্রিপুরায় বামফ্রন্টকে উৎখাত করা সম্ভব হয়েছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে ত্রিপুরায় বামেদের হটিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি ক্ষমতায় এসেছে। আর ২০২৩ সালেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি ত্রিপুরায় জয়যুক্ত হয়েছে। এবার বাংলার পালা। শুধু এই নির্বাচনে বাংলা থেকে ৩০ বেশি আসন তো বিজেপি পাবেই, সঙ্গে যাদবপুরে ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীর বিজয় শুধু সময়ের অপেক্ষা।
যাদবপুরের ভোট আগামী ১তারিখ। বিজেপি প্রার্থীর নাম ঘোষণার পর থেকেই বিজেপি প্রার্থী বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীয় প্রচারের ময়দানে উপস্থিত। আজ বৃহস্পতিবার ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীর সমর্থনে এক বিশাল জনসভায় উপস্থিত ছিলেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ মানিক সাহা। এদিন নির্বাচনী প্রচারে জনতার উদ্দেশ্যে সম্বোধন করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রী ডাঃ সাহা আরও জানান, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ও ভারতীয় জনতা পার্টির উপর মানুষের আস্থা রয়েছে। আমরা সরকার গঠন করার জন্য ৪০০ টিরও অধিক আসনে জয়ী হবো। ত্রিপুরায় আমরা প্রত্যক্ষ করেছি সিপিএম কীভাবে রাজ্য শাসন করেছে। আর এখন সিপিএম এবং কংগ্রেস একত্রিত হয়ে একটি অশুভ জোট গঠন করেছে। মানিক সাহা বলেন, ‘আমাদের অভিভাবক হিসেবে রয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির জাতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডার মতো ব্যক্তিত্ব। আমরা যদি ত্রিপুরা থেকে তাঁদের নেতৃত্বে সিপিএমকে হটিয়ে দিতে পারি তবে আমি নিশ্চিত যে পশ্চিমবঙ্গেও এর পুনরাবৃত্তি হবে।’ মানিক সাহা বলেন, ভারতে বিজেপি ও যাদবপুরে অনির্বাণ গাঙ্গুলীর বিজয় শুধু সময়ের অপেক্ষা। ৪ তারিখ ভোটের ফল বের হলেই সমস্তটা সামনে চলে আসবে।
বক্তব্য রাখাকালীন তিনি ত্রিপুরার প্রসঙ্গ তুলে বলেন, দীর্ঘ বছর ত্রিপুরায় বাম শাসনে এরা খুন, সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ চালিয়ে গেছে। এভাবেই পশ্চিমবঙ্গেও তৃণমূল কংগ্রেস এই কাজ করে যাচ্ছে। ত্রিপুরায় বামফ্রন্টকে উৎখাত করা সম্ভব হয়েছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কারণে। ২০১৮ সালে প্রধানমন্ত্রীর সুযোগ্য নেতৃত্বে ত্রিপুরায় বামেদের হটিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি ক্ষমতায় এসেছে। আর ২০২৩ সালেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ভারতীয় জনতা পার্টি ত্রিপুরায় জয়যুক্ত হয়েছে। এবার বাংলার পালা। শুধু এই নির্বাচনে বাংলা থেকে ৩০ বেশি আসন তো বিজেপি পাবেই, সঙ্গে যাদবপুরে ড. অনির্বাণ গাঙ্গুলীর বিজয় শুধু সময়ের অপেক্ষা।