সরকারি নির্দেশ অমান্য করলেন
সরকারি নির্দেশ মানেন না। কারন তিনি সাহসী। তাই কোনো রকম সাবধানতা অবলম্বন না করেই অাইসোলেসনে রাখা রোগী কে দেখতে যান তিনি। যদিও চাইলেও কতটা করতে পারবেন তা নিয়েও প্রশ্ন রয়েছে। কারন অাজ পর্যন্ত কোনো সরঞ্জাম ই মজুত করেন নি তিনি। ফলে ভাগ্যের উপর নির্ভর করেই পরিষেবা দিতে হচ্ছে চিকিৎসক দের।
কোরোনা মহামারি অাকার ধারন করেছে। তাই সরকারের তরফ থেকে সমস্ত রকম সাবধানতা অবলম্বন এর নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার। অথচ তিন রাজ্যের সীমান্তবর্তী জেলা ঝাড়গ্রামে কোনোরকম সতর্কতা নেওয়া হয়নি অাজও। ঝাড়গ্রাম সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে কোনো রকম কোনো স্টাফকে কোনো মাস্ক বা ড্রেস সরবরাহ করা হয়নি। সার্জারি মাস্ক পরে কাজ করছেন ডাক্তার সহ কিছু স্টাফ। সকলের ই বক্তব্য N95 মাস্ক সরবরাহ নেই। তাই ঝুকি নিয়ে কাজ চলছে। বাকি হাসপাতাল গুলো তে কোনো ব্যাবস্থাই চালু হয়নি। ইতি মধ্যে সন্দেহ ভাজন এক জন কে হাসপাতালে অালাদা রাখা হয়েছে। এব্যাপারে
সিএমওএইচ প্রকাশ মিদ্দা জানান সমস্ত জিনিষ মজুত অাছে। সরবরাহ করা হবে। তিনি নিজেকে সাহসী বলে দাবি করে বলেন
অামি সাহসী তাই সন্দেহ ভাজনের সামনে কোনো সাবধানতা অবলম্বন না করেই চলে গেছি। ঝাড়গ্রামে কিছু নেই। যদিও এই বীরত্ব যে কোনো সময় বিপদ ডেকে অানতে পারে। ক্যামেরার সামনে ডাক্তার বা স্বস্থ্য কর্মী রা এব্যাপারে মুখ খুলতে না চাইলেও কোনোরকম কোনো সরঞ্জাম যো তারা পান নি তা জানালেন।