উৎসবই বাড়তি রোজগারের সুযোগ করে দেয় এঁদের
নিউজ ডেস্কঃ উৎসব’ মানেই কারো কাছে নিখাদ আনন্দ, বেড়ানো আর ‘নো ডায়েট’ ব্যাপক খাওয়া দাওয়া। আর অন্য দিকে একটা অংশের মানুষের কাছে ‘উৎসব’ মানে বাড়তি কিছু রোজগার, আর সেই রোজগারে পরিবারের সদস্যদের সামনে দু’মুঠো খাবার তুলে দেওয়ার চেষ্টা।
আর তাই উৎসবের মরশুম শুরু হতেই ওই দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকদের প্রতিনিধি কলকাতার পরিতোষ সরকার, উত্তর ২৪ পরগণার বাবলু বেরা, বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরের মিত্তন রুইদাসরা বাড়ি, ঘর, সংসার, বাবা-মা, স্ত্রী ছেলে, মেয়েদের ছেড়ে প্লাষ্টিকের তৈরী ফুলের মালা হাতে পৌঁছে গেছেন বাঁকুড়ায়। শিল্পের দেবতা বিশ্বকর্মা পূজার আগে বাঁকুড়ার পথে পথে ঘুরে এই মালা বেচে যদি কিছু উপার্জন হয় এই ভাবনা থেকে।
শনিবাসরীয় রাতে বাঁকুড়া শহরের মাচানতলায় মালা বিক্রির ফাঁকে কলকাতার পরিতোষ সরকার, উত্তর ২৪ পরগণার বাবলু বেরারা বলেন, মিত্তন রুইদাসরা বলেন, আমরা ৩০ জনের একটি দল এখানে এসেছি। বছরের বেশীর ভাগ সময় নির্ম্মাণ শ্রমিকের কাজ করলেও বিশ্বকর্মা পূজার ঠিক আগে থেকেই এই মালা বিক্রির সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাই। একজন মহাজনের কাছ থেকে মালা এনে কমিশন ভিত্তিতে বিক্রি করেন। তবে গত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি বছরে বিক্রিবাটা বেশ কম বলেই তারা জানান।
অন্যদিকে প্রতিবেশী জেলা বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বর থেকে এখানে প্লাষ্টিকের বাহারি রঙের মালা বিক্রি করতে এসেছেন মিত্তন রুইদাস সহ ১৫ জন। তিনি বলেন, দু’হাজার টাকার মালা তৈরীর সামগ্রী কিনে এনে প্রায় একমাস ধরে বাড়িতে বসেই এইসব মালা তিনি তৈরী করেছেন। এখন উৎসবের মরশুমে শ্রমিকের কাজ ছেড়ে মালা হাতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। তবে বিগত বছর গুলিতে ভালো রকমের বিক্রিবাটা হলেও চলতি বছরে আশানুরুপ বিক্রি হয়নি বলেই তিনিও জানিয়েছেন।
‘উৎসব’ মানেই কারো কাছে নিখাদ আনন্দ, বেড়ানো আর ‘নো ডায়েট’ ব্যাপক খাওয়া দাওয়া। আর অন্য দিকে একটা অংশের মানুষের কাছে ‘উৎসব’ মানে বাড়তি কিছু রোজগার, আর সেই রোজগারে পরিবারের সদস্যদের সামনে দু’মুঠো খাবার তুলে দেওয়ার চেষ্টা। আর তাই উৎসবের মরশুম শুরু হতেই ওই দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিকদের প্রতিনিধি কলকাতার পরিতোষ সরকার, উত্তর ২৪ পরগণার বাবলু বেরা, বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বরের মিত্তন রুইদাসরা বাড়ি, ঘর, সংসার, বাবা-মা, স্ত্রী ছেলে, মেয়েদের ছেড়ে প্লাষ্টিকের তৈরী ফুলের মালা হাতে পৌঁছে গেছেন বাঁকুড়ায়। শিল্পের দেবতা বিশ্বকর্মা পূজার আগে বাঁকুড়ার পথে পথে ঘুরে এই মালা বেচে যদি কিছু উপার্জন হয় এই ভাবনা থেকে।
শনিবাসরীয় রাতে বাঁকুড়া শহরের মাচানতলায় মালা বিক্রির ফাঁকে কলকাতার পরিতোষ সরকার, উত্তর ২৪ পরগণার বাবলু বেরারা বলেন, মিত্তন রুইদাসরা বলেন, আমরা ৩০ জনের একটি দল এখানে এসেছি। বছরের বেশীর ভাগ সময় নির্ম্মাণ শ্রমিকের কাজ করলেও বিশ্বকর্মা পূজার ঠিক আগে থেকেই এই মালা বিক্রির সঙ্গে যুক্ত হয়ে যাই। একজন মহাজনের কাছ থেকে মালা এনে কমিশন ভিত্তিতে বিক্রি করেন। তবে গত কয়েক বছরের তুলনায় চলতি বছরে বিক্রিবাটা বেশ কম বলেই তারা জানান।
অন্যদিকে প্রতিবেশী জেলা বর্ধমানের পাণ্ডবেশ্বর থেকে এখানে প্লাষ্টিকের বাহারি রঙের মালা বিক্রি করতে এসেছেন মিত্তন রুইদাস সহ ১৫ জন। তিনি বলেন, দু’হাজার টাকার মালা তৈরীর সামগ্রী কিনে এনে প্রায় একমাস ধরে বাড়িতে বসেই এইসব মালা তিনি তৈরী করেছেন। এখন উৎসবের মরশুমে শ্রমিকের কাজ ছেড়ে মালা হাতে রাস্তায় নেমে পড়েছেন। তবে বিগত বছর গুলিতে ভালো রকমের বিক্রিবাটা হলেও চলতি বছরে আশানুরুপ বিক্রি হয়নি বলেই তিনিও জানিয়েছেন।